ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধিঃ নলছিটি থানার দপদপিয়া ইউনিয়নের দপদপিয়া গ্রামে গত ৩ জানুয়ারি ২০২১ নিজ বাড়িতে হত্যার শিকার হন রুমান বিশ্বাস (২২) নামে এক যুবক ১৫ মাস পেরিয়ে গেলেও মামলার কোন শুরাহা হয়নি রুমান হত্যা মামলার আসামী পক্ষের দাবি, মামলার বাদী মিঠু বিশ্বাস নিজেই রুমান হত্যা মামলার পরিকল্পনাকারি, রুমান হত্যা মামলায় বাদী ও সাক্ষীদের আইনের আওতায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে আসল হত্যাকারী বের হয়ে আসবে বলে জানান আসামীর সজনরা।

হত্যার ব্যাপারে রুমানের মায়ের দেওয়া মিডিয়াকে সাক্ষাৎতে বলেন রুমান ৩ঃ৩০ থেকে সন্ধ্যা মানে মাগরিবের নামাজের পর পর্যন্ত রুমান আমার সাথে ঘুমানো ছিল আমি নামাজ পড়ে উঠে যখন তজবী পড়তে ছিলাম তখন রুমানের ফোন এলে ফোনটি নিয়ে কথা বলতে ঘরের বাহিরে বের হওয়ার সময় জানতে চাই কে ফোন দিয়েছে রুমান বললো বড় ভাবি মানে মামলার এক নং স্বাক্ষী নুরুন্নাহার তার কিছু ক্ষন পরে শুনি আমার রুমান কে হত্যা করা হয়েছে, আমার বাবারে যে বা যারা হত্যা করছে তদন্ত করে তাদের বিচার করা হউক রুমানের মা আরও বলেন মামলার আসামিদের সাথে আমারর কোন পূর্ব বিরোধ নেই।

মামলার বিষয় এলাকায় খোজ খবর নিলে জানা যয়া, মামলাটি প্রতিপক্ষকে ফাঁসানোর মতই একটি মামলা।এই মামলায় অদ্ভুত ও হাস্যকর ব্যাপার হলো মামলায় ৭৬ বছর বয়সী এক মুক্তিযোদ্ধাকেও আসামী করা হয়।

আসামী পক্ষের সজন মারুফা আক্তার পপি কলম কথাকে জানান পরিকল্পিত ভাবে আমার বৃদ্ব মুক্তিযোদ্ধা বাবা,আমার ভাই,আমার ছেলে, বোনের ছেলে সহ আমাদের বাড়ির মোট ১৫ জনকে আসামী করা হয়। ছেলের মা – বাবা জীবিত থাকা সত্যেও মামলার বাদী কেন চাচাত ভাই মিঠু বিশ্বাস আমাদের পরিবারকে ধ্বংস করতেই পরিকল্পিত ভাবে আসামী করা হয়, আমার সরকারে কাছে একটাই দাবি মামলার বাদী ও সাক্ষী আইনের আওতায় এনে জিজ্ঞাসা বাদ করা হলে আসল হত্যাকারি বেরিয়ে আসবে ।

মামলার বিষয় বাদী মিঠু বিশ্বাসের বক্তব্য নেয়ার চেস্টা করেও কোন বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

মামলার ব্যাপারে তদন্ত সংস্থা জানায় তদন্ত চলমান তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।