ত্তরায় সর্বাত্মক লকডাউনের ৯ম দিনে সড়ক মহাসড়কে গাড়ি এবং মানুষের চলাচল বেড়েছে। রোববার সকালে রপ্তানিমুখী কারখানা খোলার খবরেই সড়কে মানুষের ঢল নেমেছে বলে জানা গেছে। তবে অনেকেই বের হচ্ছেন জরুরি কাজ ছাড়াই; আবার পরছেন না মাস্কও।
সরেজমিন সকালে উত্তরার সড়ক, মহাসড়ক ও অগিগলিতে গিয়ে দেখা গেছে মানুষের চলাচল আগের তুলনায় বেড়েছে। সকালে উত্তরার হাউজ বিল্ডিং আব্দুল্লাহপুর বিমানবন্দর বিভিন্ন সড়ক মহাসড়কে ঘুরে দেখা গেছে প্রচুর মানুষের আনাগোনা। জানতে চাইলে এয়ারপোর্ট ট্রাফিক জোনের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. আব্দুল্লাহ যুগান্তরকে জানান, গাড়ির চাপ তুলনামূলক বেশি দেখা যাচ্ছে। রোগীর স্বজনের চলাচল, বিদেশে থেকে লোকজন আসছেন এবং বিদেশে যাচ্ছেন, ব্যাংক খোলা, জরুরি সেবার সঙ্গে জড়িতদের চলাচল।
তবে তল্লাশিকালে সদুত্তর দিতে না পারায় বিভিন্ন গাড়ির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। উত্তরার বিভিন্ন সড়কে পুলিশের তল্লাশি থাকলেও কড়াকড়ি ছিল কিছুটা শিথিল। রাস্তায় রিকশার উপস্থিতি ছিল বেশি। বাইসাইকেল, মোটরসাইকেল, ব্যক্তিগত গাড়ি, মাইক্রোবাস, বিভিন্ন অফিসের মিনিবাসও দেখা গেছে। এ ছাড়া সেক্টরগুলোর মূল সড়ক থেকে একটু ভেতরের দিকের পাড়া-মহল্লার রাস্তাগুলোতে অনেক দোকান খোলা রয়েছে। পাড়া-মহল্লার দোকানের এক পাশের সাটার বা ঢাকনা দিয়ে বেচাকেনা চলছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।