![](https://dailykolomkotha.com/wp-content/uploads/2021/04/67f720df897b5643ab702e278789c046-57419754d93f1.jpg)
নড়াইল ট্রাফিক পুলিশের ইন্সপেক্টর আনন্দ কুমার (টিআই-৩) এর বিরূদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার ও নিরীহ জনসাধারনের সাথে অসৌজন্যমুলক আচরনের অভিযোগ উঠেছে।
সোমবার (৫ এপ্রিল) সকালে তিনি আলিমুজ্জামান নামে এক মোটরসাইকেল চালককে পুরাতন বাসটার্মিনাল এলাকায় আটকে নাজেহাল করেন। গত ১৫ মার্চ শহরের রাইফেল ক্লাব সড়কে যশোর ট ১১-০৩৮৯ নং ট্রাক ঠেকিয়ে চালক সাগর’র সাথে চরম দূর্ব্যাবহারের এক পর্যায়ে লাথি মেরে শারীরিক নির্যাতন করেন।
সম্প্রতি তিনি বীরমুক্তিযোদ্ধা এসএ বাকীর সাথে অসৌজন্যমুলক আচরন করেন। সাবেক সদর থানা মুাক্তযোদ্ধা কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা এসএ বাকীর সাথে খারাপ আচরন করায় বীরমুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষক পরিচয় দেয়ার পরও রূঢ় ভাষায় কথা বলায় শিক্ষক সমাজে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। কয়েকজন সাংবাদিকের সাথে দূর্ব্যবহার করেছেন। বীরমুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক,সাংবাদিক কেউই তার কাছে রেহাই পাচ্ছেন না।
সড়কে যান নিয়ন্ত্রণ ও কাগজপত্র দেখার নামে ভদ্র লোকজন দেখে দেখে খারাপ আচরন করেন আর ক্ষমতার দাপট দেখান। কথায় কথায় বলেন তিনি পুলিশের অনেক বড় কর্মকর্তার আস্থাভাজন ব্যক্তি। নিকট আত্মীয় পুলিশের বড় কর্মকর্তা। পুলিশের চাকুরী না করলে কিছুই আসে যায় না।
টিআই আনন্দ চন্দ্র’র সাথে যোগযোগ করলে তিনি বলেন, কোন কারো সাথে কোন কারনে খারাপ ব্যবহার করার প্রশ্নই আসে না। কোন যানবাহনের চালক, মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিকদের সাথে তিনি কোন খারাপ ব্যবহার করেননি।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।