চিতলমারী(বাগেরহাট) থেকে অলোক মজুমদার: বজ্রকন্ঠে ঘোষণা এলো

এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম
দ্বীপ্ত কন্ঠেন একটি ঘোষণা পালটে দিলো একটি মানচিত্র,সৃষ্টি হলো নতুন একটি
১,৪৭,৫৭০বর্গকিলোমিটারের ভূখণ্ডের। পেলাম একটি সবুজের মধ্যে লাল সূর্যের আভা।পত পত করে উড়ে
চলছে আপন মহিমায়।যার জন্য আমরা পেলাম স্বাধীন ভাষা তিন আমাদের রাখালরাজা বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান।

 

১০১তম জন্মদিনে বাঙ্গালীর আশা আকাঙ্খার অভিব্যক্তিটা অনেক বড়।স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে
বন্ধুপ্রতিম দেশ ভারতের সফল রাষ্ট্র নায়ক নরেন্দ্র মোদির আগমন,গুরুত্বপূর্ন দ্বীপাক্ষিক চুক্তি
সবই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একান্ত প্রচেষ্টা।
চিতলমারী প্রশাসনের উদ্দোগে ২৭-২৮তারিখ উন্নয়ন মেলার আয়োজন করা হয়। আজ মেলার শেষ
দিন।প্রশাসনের সকল দপ্তর প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরেন।মেলায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
অনুষ্ঠিত হচ্ছে।পরিবেশনায় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন, বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা,স্থানীয়
শিল্পীবৃন্দ।যাদের মনোজ্ঞ পরিবেশনায় শ্রোতারা মুগ্ধ।
সঠিক পরিসংখ্যান, সঠিক পরিকল্পনা, সুষম উন্নয়ন। সবদিকে নজর দিয়ে, অক্লান্ত পরিশ্রম করে
দেশের প্রবৃদ্ধির সূচককে উর্ধগতির দিকে নিয়ে যাচ্ছেন।সূচকের উর্ধগতি প্রমান করে বাংলাদেশের আজ
একটি উন্নয়নশীল দেশ নয়,অনেক দেশের আজ রোল মডেল।
উন্নয়নের অভিযাত্রায় অদম্য বাংলাদেশ। দেশে অর্থনৈতিক উন্নয়ন অব্যাহত।বাংলাদেশের জিপিডি
প্রবৃদ্ধির হার৫.২৪ ভাগ।মাথাপিছু আয়২০.৬৪ মার্কিন ডলার।এছাড়া অর্থনৈতিক ও সমাজিক সূচকে এগিয়ে
যাওয়ায় বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে।দেশের দারিদ্র্যের হার অভাবনীয় হারে হ্রাস পেয়েছে।
ক্ষুধামুক্ত দেশ গড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সকল সূচকেই সফলতার সাথে এগিয়ে যাচ্ছে। (বাংলাদেশ
পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য ২০১৭,২০১৮ ও ২০১৯ সালের সূচকের ভিত্তিতে)