জামালপুরের মেলান্দহে বিজি এফ চাউল উত্তলণে সুভিধাভুগিদের ভুগান্তি চরমে ।
মেলান্দহ উপজেলার ফুলকোচা, ঘোষেরপাড়া ঝাউগড়া ইউনিয়নসহ বিভিন্ন পরিষদে সার্ভারের কারনে ওটিপি করতে লাগে মোবাইল, ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি । এরপরেও ৩/৪বার ঘুরতে হয় পরিষদে ধারে ধারে।
উপজেলার বিভিন্ন পরিষদে সরেজমিনে গুরে দেখা গেছে- অসহায় দরিদ্ররা বিজিএফ চাউল নিতে অনিহা প্রকাশ করেছে। সুভিধাভুগিদের অনিহা বিষয়ে জানতে চাইলে, একাধিক সুভিধাভুগিরা বলেন- ১০ কেজি বিজি এফ চাউল দিবে, পামু ৮/৯কেজি তাও আবার ঘুরতে হয় ৩/৪বার। এদিকে আবার উদ্দোক্তার ভোলের কারণ হয়েও দাড়ায় মাজে মাজে।
এবিষয়ে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা জানান – অসহায় ও দরিদ্রের দেখে আমাদের খারাপ লাগে, একাধিক বৃদ্ধ লোক যখন লাইনে থাকতে হয় তখন খারাপ লাগে। আগে স্লিপ ছিলো, স্লিপ জমা নিয়ে চাউল বিতরণ করতাম সময় কম লাগতো, এখন একবার ওটিপি করে স্লিপ নিয়ে আসে, আমরা স্লিপ জমা নিয়ে চাউল দেই।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।