রাজধানীর বাজারে ঊর্ধ্বমুখী চিনির দাম। প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকায়। একইভাবে ডালের দামও ঊর্ধ্বমুখী। পাইকারি পর্যায়েই চিনি ১০৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
তবে খুচরা বাজারে লাল চিনি পাওয়া গেলেও মিলছে না সাদা চিনি। যেখানে পাওয়া যাচ্ছে সেখানেও বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১১৫ থেকে ১২০ টাকায়।
এদিকে বেড়েছে ডালের দামও। দেশি মসুর ডাল প্রতি কেজি ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে যা ছিল ১৩৫ টাকা। তবে পাইকারি বাজারে সরবরাহ থাকলেও বাজারে আটার পর্যাপ্ত মজুত নেই। কিন্তু দাম বাড়ার দায় মিলারদের ওপর দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
খুচরা প্রতিকেজি আটা ৬৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলেন, এক সপ্তাহে ডালের দাম যে হারে বাড়ছে। এক মাসেও ততটা বাড়েনি। বড় বড় ব্যবসায়ীরা বলছেন, দাম বেশি।
এখানে আমরা কী বলব। আমরা তাদের সঙ্গে অনেক পীড়াপীড়ি করছি। কিন্তু তারা তো দাম কমাচ্ছে না।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।