ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাবের পর পরই বাজারে কয়েকটি কোম্পানির তেলের সরবরাহ এরই মধ্যে কমে গেছে। আবার কিছুসংখ্যক খুচরা ব্যবসায়ী বোতলের গায়ে লেখা মূল্যের চেয়ে লিটারে ৫ টাকা এবং পাঁচ লিটারে ১০ টাকা পর্যন্ত বেশি নিচ্ছেন।
একইভাবে খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েলের দামও বেশি নেয়া হচ্ছে। বিশ্ববাজারে প্রতি টন অপরিশোধিত সয়াবিনের দাম কমে ১ হাজার ৯০০ থেকে ১ হাজার ১০০ ডলারে নেমে এসেছে। এ পরিস্থিতিতে আবারও ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে আমদানিকারক ও পরিশোধনকারী কোম্পানিগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
সম্প্রতি সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ২০ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়ে ট্যারিফ কমিশনে চিঠি পাঠায় সংগঠনটি। তবে এ প্রস্তাবে এখনও সাড়া দেয়নি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু এরই মধ্যে খুচরা বাজারে বাড়তি মূল্যে তেল বিক্রি শুরু হয়ে গেছে বলে অভিযোগ ক্রেতাদের।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।