![](https://dailykolomkotha.com/wp-content/uploads/2022/01/2f8cd63d-efdc-4da1-a24f-24b03963f8ae_wl.jpg)
ছবি সংগৃহীত
ছবি সংগৃহীত
দেশে গোল-আলুর চাহিদা ৮৫ থেকে ৯০ লাখ টন। কিন্তু ২০২১ সালে উৎপাদন হয়েছে এক কোটি ৬ লাখ টন। ২০২০ সালে দেশে ৯৫ লাখ টন আলু উৎপাদন হয়েছিল। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) সূত্রে জানা গেছে, ২০১৩-১৪ অর্থবছরে এক লাখ দুই হাজার টন আলু রপ্তানি হয়।
২০১৬-১৭ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে আলু রপ্তানি হয় প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ ডলারের। সেটি কমতে কমতে সর্বশেষ ২০২০-২১ অর্থবছরে মাত্র ৫৬ হাজার টনে নেমেছে। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, এক সময় বেশি রপ্তানি হতো মালয়েশিয়ায়।
এ ছাড়া রাশিয়া, সিঙ্গাপুর, শ্রীলংকা, ব্রুনাই, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশে আলুর চাহিদা ছিল। আলুতে ব্রাউন রোড ডিজিস নামের এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া ধরা পড়ায় রাশিয়া আলু নেওয়া বন্ধ করে দেয়। রাশিয়ার সেই আপত্তি নিরসন হয়েছে।
টিপু মুনশি বলেন, ব্যাকটেরিয়ামুক্ত আলু উৎপাদনের বিষয়টি রাশিয়াকে ইতোমধ্যে জানানো হয়েছে। এ মুহূর্তে এক লাখ টন আলু রপ্তানির কথা ভাবছে সরকার। বিশ্বের কোন কোন দেশে বাংলাদেশি আলুর চাহিদা রয়েছে, তা জানাতে সব দেশের মিশনগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।