শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিবিরাধী আন্দোলনের নেতা মোহাইমিনুল বাশার বলেছেন, আমরা আমাদের সহযোদ্ধাদের কষ্ট মেনে নিতে পারছি না। আমরা তাদের মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে চাই না। আন্দোলনের জায়গা থেকে তাই অনশন ভাঙার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় তিনি এসব কথা বলেন। মোহাইমিনুল বাশার আরও বলেন, অনশন ভাঙার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও বিপুল উদ্দীপনায় আন্দোলন চালিয়ে যাব আমরা।
১৭ জানুয়ারি থেকে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে তার পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। গত বুধবার থেকে একই স্থানে অনশন শুরু করেন ২৪ শিক্ষার্থী। বাসবভনের সামনে শিক্ষার্থীরা অবস্থান নেওয়ার কারণে ১৭ জানুয়ারি থেকেই কার্যত অবরুদ্ধ অবস্থায় আছেন উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
এর আগে বেগম সিরাজুন্নেছা চৌধুরী ছাত্রী হলের প্রভোস্টের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগে ১৩ জানুয়ারি রাতে আন্দোলন শুরু হয়। পরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশ হামলা চালায়। এর পর থেকে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন চলছে।
কলমকথা/ সাথী
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।