জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন চলাচলকারী বাহাদুর শাহ পরিবহনের স্টান্ড উঠিয়ে তাদের চলাচল বন্ধ করণ এবং সদরঘাটগামী সকল বাসে সপ্তাহে সাতদিন ই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য হাফ ভাড়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।
গতকাল ৩০ অক্টোবর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, বাস মালিক সমিতি, সাংবাদিক, পুলিশ ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের যৌথ সভা শেষে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কিন্তু প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞাকে তোয়াক্কা না করে ৩১ অক্টোবর সকাল থেকেই সদরঘাটগামী বেশ কিছু বাহাদুরশাহ পরিবহনকে চলাচল করতে ও স্ট্যান্ড করে রাখতে দেখা যায়।
সোমবার (৩১ অক্টোবর) সরেজমিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় গেট সংলগ্ন দেখা যায় বাহাদুরশাহ পরিবহন স্ট্যান্ড করে রাখা হয়েছে। যা চলাচল করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গেটের সামনে দিয়েই।
বাহাদুর শাহ পরিবহন চালানো কয়েকজন ড্রাইভারের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা এ বিষয়টি অবগত নয় আবার কেউ কেউ বলছে যাত্রীরা ভাড়া দেয় সদরঘাটের তাদের পৌছায়া না দিলে চিল্লাচিল্লি করে এ জন্য তারা গাড়ি চালাচ্ছে।স্টান্ড করে রাখার পিছনে আবার কেউ কেউ বলছেন কাগজপত্র পুলিশে নিয়ে গেছে তাই স্টান্ড করে আছি।
বাহাদুর শাহ পরিবহন চলাচল নিয়ে জবি প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল জানান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় গেটের এলাকায় কোনো লেগুনা স্টান্ড থাকবে না, তাদের সাথে কি আলাদা করে বসা লাগবে কি না জানতে চাইলে তিনি জানান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কি প্রতিদিন তাদের সাথে আলোচনা করবে নাকি, লেগুনা স্টান্ড উঠিয়ে দেওয়া হবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।