বিপুল চন্দ্র রায়, রাজারহাট -কুড়িগ্রাম: হিন্দু সমাজে ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে লাভ জিহাদ। এটি একটি সংগঠিত হামলা। অন্য কথায় এটি একটি কাপুরুষোচিত আচারণের ন্যক্কারজনক বহিঃপ্রকাশ। দুর্ভাগ্যজনকভাবে হিন্দু সমাজে এর প্রকোপ দিন দিন বেড়েই চলেছে।লাভ জিহাদের মরণ ফাঁদে পা দিয়ে মূহুর্তে মধ্যে ধর্মান্তরিত হচ্ছে। এর শিকার হচ্ছে তরণী গৃহবধূরা। বিশেষ করে স্কুল কলেজের ছাত্রীরা।
এছাড়া নানা রকম প্রলোভন দেখিয়ে একদল গোষ্ঠী কাজ করছে। একটি জাতিকে ধ্বংস করতে প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে বেচে নেয় অস্ত্র হিসাবে লাভ জিহাদ। এতে করে হিন্দু সমাজ দিন দিন দুর্বল হয়ে পড়বে ভেবে এমনটা করছে বিধর্মীরা। কিন্তু এরা জানেনা সনাতন ধর্ম চিরন্তন শ্বাশত। বাবা মায়ের বুক খালে করে একটি সন্তানকে ধর্মান্তরিত করলেই স্বর্গ পাবে ভেবে এমন টা করা ধার্মিক ব্যক্তির কাজ নয়। এরা বিধর্মী এদের কোন ধর্ম হয় না এরা অধার্মিক।
ধরুন আপনার ধর্ম ত্যাগ করলে আপনার যেমন পাপ হবে তেমনি অন্য কে ধর্মান্তরিত করলে তাঁর পাপ হবে। তা হলে কেন এ রকম খারাপ কাজ করেন আপনারা। তাই এরকম মানুষরূপী অমানুষদের কাছ থেকে দূরে রাখতে আপনার পরিবার পরিজন কে সবসময় সচেতনতা মুলক আলাপ আলোচনা করতে হবে। যাতে করে সনাতনী সমাজের মা বোন ভাই নিরাপদে থাকে বিপদগামী না হয় সেই ব্যবস্থা নিতে হবে।
আজ এখানে আমি আমার সংখ্যালঘু দশ হাত দূরে তুমি তোমরা সংখ্যালঘু। আমি আমরা তুমি তোমরা সংখ্যালঘু হতে পারি একটি সীমানার ভিতর কিন্তু ধর্ম পালনের স্বাধীনতা চাই বাক স্বাধীনতা চাই । মানুষ হিসাবে মানুষের প্রতি মমতাবোধ থাকা উচিত। লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। যে কোন মূল্যে এদের রুখতে হবে। এদের বিরুদ্ধে একটি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এই প্রত্যাশা সনাতনী সামাজের সকল স্তরের মানুষের কাছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।