সালমান খান এবং ঐশ্বরিয়া রাই নব্বই দশকের শেষে থেকে একবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিক অবধি এই দু’টি নাম বলিপাড়ায় বহুল চর্চিত ছিল। অভিনয়ের জন্য নয়, তাদের দু’জনের সম্পর্কের জন্য। তাদের প্রেম, বিচ্ছেদ, তার পর একে অপরের মুখ না দেখা, সব মিলিয়ে সে সময় প্রায়শই খবরের শিরোনামে থাকতেন দুই তারকা।
তাদের প্রেম ভেঙে যাওয়া নিয়ে সালমানের বাবা বর্ষীয়ান অভিনেতা সেলিম খান বলেছিলেন, ‘‘সালমান আর ঐশ্বরিয়াকে প্রাণে মেরে ফেললে তারা অমর প্রেমিক-প্রেমিকা হয়ে যাবে।’’
এমন কথা কেন বলেছিলেন সেলিম?
ফিরে যেতে হবে বেশ কয়েক বছর আগে। একটি সাক্ষাৎকারে সেলিমকে তার পুত্রের বিতর্কিত প্রেম নিয়ে প্রশ্ন করায় তিনি বলেছিলেন, ‘‘ওদের একা ছেড়ে দিন। ওরা দু’জনেই প্রাপ্ত বয়স্ক। যদি তাদের প্রেমে জোর না থাকে, তবে তা ভেঙে যাবে। দুনিয়ার কোনও শক্তি সেই সম্পর্ক বাঁচাতে পারবে না। কেবলমাত্র যদি ওদের প্রাণে মেরে ফেলা হয়, তবেই তারা অমর প্রেমিক-প্রেমিকা হয়ে উঠবে।’’
শুধু তাই নয়, ঐশ্বরিয়ার পরে সালমানের আরও অনেকের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি হয়। তাদের মধ্যে সোমি আলি এবং সঙ্গীতার কথা উল্লেখ করেন সেলিম খান। তার বক্তব্য, ‘‘সাত বছর প্রেম করার পরে সঙ্গীতার সঙ্গেও তো বিচ্ছেদ হয়ে যায়। সোমির সঙ্গেও সালমানের সম্পর্ক বেশি দিন টেকেনি। তাই আমার মতে, প্রেমে জোর না থাকলে দুটো মানুষ আলাদা হয়ে যাবেই।’’
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।