সাংস্কৃতিক চর্চা কেন্দ্র সোনার তরী’র অনলাইন অনুষ্ঠানের ৩০০ তম পর্ব উদযাপন সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনে আজ থাকবেন বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী লতিফুন জুলিও।
লতিফুন জুলিও’র জন্ম ঢাকায়। মাত্র ৩ বছর বয়সে সঙ্গীতে হাতেখড়ি হয় বড় বোন ফজিলাতুন সোনিও’র কাছে। বেড়ে উঠেছেন মা-বাবার অনুপ্রেরণায় বাড়ির সংগীতময় আবহে।
সঙ্গীতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার শুরু ৪ বছর বয়সে। বাংলাদেশ শিশু একাডেমি, ছায়ানট ও নজরুল একাডেমীতে সঙ্গীতে প্রথম শ্রেনীতে প্রথম হন এই মেধাবী শিল্পী।
প্রথম শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিক্ষক হিসেবে তালিম পেয়েছেন প্রয়াত ওস্তাদ ফুল মোহাম্মদের কাছে। অল্প কিছুদিন তালিম পেয়েছেন শ্রীমতি কল্পনা ভট্টাচার্য এবং বিদূষী শুভ্রা গুহঠাকুরতার কাছে। পরবর্তীতে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে তালিম নিয়েছেন সঙ্গীতাচার্য রেজোয়ান আলীর কাছে।
এবং ২০১৪ সাল থেকে “বেঙ্গল স্কলার” হিসেবে পন্ডিত উলহাস কশলকারের কাছে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের তালিম নিচ্ছেন।
২০০৬ সাল থেকে ছায়ানট সঙ্গীত বিদ্যায়তনে সঙ্গীতশিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত আছেন। সাউথ এশিয়ান ফেস্টিভাল অ্যাওয়ার্ড (সার্ক), নিগাতা বিন্নিয়াল আর্ট এক্সিবিশন অ্যাওয়ার্ড (জাপান), শংকর চিলড্রেন আর্ট কম্পটিশন অ্যাওয়ার্ড (ভারত), এশিয়া প্যাসিফিক আর্ট এক্সিবিশন অ্যাওয়ার্ড (থাইল্যান্ড), জাতিসংঘ পুরষ্কারসহ চীন, মিশর, ইরান, চেক রিপাব্লিক, যুগশ্লোভাকিয়া থেকে বিভিন্ন সময়ে পুরষ্কার অর্জন করেছেন এই গুনী শিল্পী।
বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের নিয়মিত এই গুনী শিল্পী আজ সোনার তরী’তে উচ্চাংগ সংগীত পরিবেশন করবেন। অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচারিত হবে আজ বাংলাদেশ সময় রাত ৯ টায়। অনুষ্ঠানটি দেখা যাবে সোনার তরীর ফেসবুক পেজে (https://www.facebook.com/
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।