দীর্ঘ পাঁচ মাস পর আলো জ্বলবে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মিলনায়তনে। বুধবার (১ সেপ্টেম্বর) থেকে নাটক মঞ্চায়নের জন্য মিলনায়তনগুলো খুলে দেওয়া হবে। পাশাপাশি একই দিনে খুলে দেওয়া হবে মহড়াকক্ষও।
সরকারি স্বাস্থ্যবিধির সঙ্গে সমন্বয় করে মিলনায়তন ব্যবহার ও নাটক মঞ্চায়নের একটি নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে। সে নীতিমালা অনুযায়ীই নাটক মঞ্চায়িত হবে। বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশানের সেক্রেটারি জেনারেল কামাল বায়েজীদ জানান, দর্শকের বসার জন্য ৫০ শতাংশ আসন ব্যবহার করা যাবে।
কোন কোন আসন ব্যবহার করা যাবে, তা আগেই নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। সপ্তাহের সব দিনই মিলনায়তন বরাদ্দের আবেদন করতে পারবে নাটকের দলগুলো। হল ভাড়া মওকুফ করার দাবি জানিয়ে কামাল বায়েজীদ বলেন, ‘দীর্ঘদিন শো বন্ধ থাকায় দলগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দীর্ঘদিন অব্যহৃত থাকায় নাটকের প্রপস, কস্টিউম সব নষ্ট হয়ে গেছে। এখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে হল খুলে দিচ্ছে, কিন্তু ৫০ শতাংশ টিকিট বিক্রি করা যাবে না।
এমন পরিস্থিতিতে আমরা হলভাড়া সম্পূর্ণ মওকুফের দাবি জানাচ্ছি। অন্তত একটা বছর ভাড়া মওকুফ চাচ্ছি।’ বাংলাদেশ শিল্পীকলা একাডেমির জনসংযোগ কর্মকর্তা হাসান মাহমুদ জানান, নাট্যদলের চাহিদা অনুযায়ী নীতিমালা অনুসরণ করে মিলনায়তন, মহড়াকক্ষ, সেমিনারকক্ষ বরাদ্ধ দেওয়া হচ্ছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।