সারা দেশের সিটি কর্পোরেশন,পৌরসভা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ৩২লাখ লোককে প্রদান করা হবে কোভিড ১৯এর টিকা ।
এই লক্ষ্যে শুরু হয় ৭থেকে ১২তারিখের গনটিকা কার্যক্রম।মহামারির হাত থেকে বাঁচতে ২৫বছরের উর্দ্ধে সকলকে টিকার আওতায় আনতে সরকারের মহৎ উদ্দ্যেকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সাধারন জনগন। বাগেরহাটের চিতলমারীতে সারা দেশের ন্যায় সকাল ৯টায় শুরু হয় গনটিকা কার্যক্রম।সকাল থেকে বৃষ্টি উপেক্ষা করে লম্বা লাইনে দাড়িয়ে টিকা নিতে দেখা যায়।
অনেকের টিকা নিতে আগ্রহজন্মেছে এটা বোঝা গেল জনগনের সাড়া দেখে।তবে মহিলাদের দেখা গেছে বেশি টিকা নিতে। চরবানিয়ারঅ মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে ভ্যাক্সিন প্রদান কার্ক্রম পরিদর্শন করেন উপজেণা পরিষদ চেয়ারম্যান অশোক কুমার বড়াল, চরবানিয়ারী ইউপি চেয়ারম্যান অর্চনা দেবী বড়াল,উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক পীযুষ কান্তি রায়,মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা।
তবে সন্তোষপুর স্কুল কেন্দ্রে ওয়ার্ড সদস্য (মেম্বর)ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের কিছু নেতা ছাড়া অন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কাউকে দেখা যায়নি। সন্তোষপুর ইউনিয়নের সন্তোষপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে গত বৃহস্পতিবার থেকে ফ্রি রেজিট্রেশন করে দেয় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।তবে সার্ভার ও নেট খারাপের কারনে রেজিট্রেশনে সমস্যা দেখা যায়।
চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মামুন হাসান বলেছেন, ৭ ইউনিয়নের ২১টি বুথে টিকা দেওয়া হয়। প্রতিকেন্দ্র ৬০০জনকে এই টিকা কার্যক্রমের আওতায় আনা হয়।
জনগন টিকার কার্যকারিতা বুঝতে পেরে টিকা নিতে আসতে শুরু করেছ।আজ ইউনিয়ন পর্যায়ে এক দিনের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম।সরকার দেশের সকলকে পর্যায়ক্রমে টিকা দেবার ব্যবস্থা করবে।আগামী ১৪আগস্ট পুনরায় প্রত্যেক ওয়ার্ডে টিকা দেওয়া হবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।