শাহাজান শাকিল,নিজস্ব প্রতিবেদকঃ যশোরের মণিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একদিনে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা ৮ জন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শিশু রোগী ১৯ জনের ভিতর ৬ জন ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত তারা হলেন জয়পুর গ্রামের শাহিনুর বিশ্বাস ছেলে আবিদ হাসান বয়স ১ বছর ৪ মাস বেড নং ২,পাড়দিয়া গ্রামের মাসুম বিল্লাহ এর ছেলে আবিদ বেড নং ৫,ভরতপুর গ্রামের ইকবাল হোসেন এর ছেলে সায়মোম বয়স ১৪ মাস বেড নং ১৩,খানপুর দেবাশীষ ছেলে অভি রায় বয়স ১ বছর ৮ দিন বেড নং ৮, মণিরামপুর পৌরসভা সেলিম এর ছেলে আরাফাত ইসলাম বয়স ২ বছর ১ মাস বেড নং ১৪,রামনগর গ্রামের মাসুম ছেলে মেহেদী হাসান বয়স ৬ মাস ১৫ দিন বেড নং ১৬,মহিলা রোগী ২৯ জন হলেও ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা ২ জন।ঢাকুরিয়া ইউনিয়ন তাড়ুয়াপাড়া স্বামী আব্দুল জলিল মোল্লা ভানু মতি বেড নং ২৫,পুরুষ ওয়ার্ডে মাত্র ১ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত পুরুষ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ।ডায়রিয়া রোগীর বাচ্চাদের সংখ্যায় বেশি। বেশির ভাগ রোগীই ৩ থেকে ৪ দিন ভর্তি আছেন। হসপিটালের পরিবেশ এবং সেবার মান ভালো হওয়ায় দ্রুত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন এসব রোগীর এমন টাই দাবী।
কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা: রঘুরাম চন্দ্র বলেন, ডায়রিয়া একটি পানি বাহিত রোগ। ডায়রিয়া ভাইরাস জনিত কারণে হচ্ছে, এটা একটা ছোয়াছে রোগ এক জনের হলে আর এক জনের ছড়াচ্ছে, বাচ্চাদের হওয়ার প্রবণতায় বেশি।
করনীয় সম্পর্কে বলেন, যারা ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত হয়েছে তাদেরকে আলাদা রাখতে হবে এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। বেশি বেশি করে খাবার সেলাইন, ডাবের পানি পান করতে হবে। এই রোগের আক্রান্তের সংখ্যায় বাচ্চারা বেশি। আমার আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি রোগীদের সুস্থ করতে। ৩-৪ দিনেই এ রোগী সুস্থ হয়ে যাচ্ছেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।