অনেকে আপুই ফিংগারিং বা হস্তমৈথুন এর সাথে জরিত, বলাই বাহুল্য যে অধিকাংশ মেয়েরা নিজের যৌনাকাঙ্ক্ষা ও চাহিদা পুরন করে নিজেকে পরিতৃপ্ত করতে ফিংগারিং করে থাকেন বিশেষ করে ভদ্র ঘরের মেয়ারা। উদ্দেশ্য হচ্ছে চরম তৃপ্তি লাভ।
তবে হ্যাঁ, আমাদের দেশের নারীদের ফিঙ্গারিং করার প্রভাবটা আগের তুলনায় বর্তমান অনেক বেশি এবং চাহিদা অনেক।
আমাদের দেশের নারীরা স্বভাবতই লজ্জাশীল বিধায় এ ব্যাপারে কারো কাছে মুখ খুললেন না যার কারণে পুরোপুরি বুঝতে বা জানতে পারে না, অনেক কিছুই অজানা থেকে যায়।
মেয়েদের যৌন আনন্দের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হলো ক্লাইটোরিস। ফিঙ্গারিং করলে ক্লাইটোরিস এর অনুভূতি কমে যায়। এতে বিয়ের পর যৌন মিলনে সুখ পাওয়া কমে যাবে।
যৌনাঙ্গের দুই বড় ঠোট বা পাপড়ি বা লেবিয়া ফাক হয়ে যায়। যৌনাঙ্গ টাইট থাকবে না। স্বামী সন্দেহ করতে পারে।
ছোট দুই পাপড়িও লুজ হয়ে যাবে। যৌন মিলনে আনন্দ কমে যাবে।
যোনিতে লিঙ্গ বাদে কিছু ঢুকালে ভিতরে ছিড়ে গিয়ে রক্তপাত হতে পারে। জীবানু ঢুকে ইনফেকশন হতে পারে।
যৌনাঙ্গের ছিদ্র বড় হয়ে যায়।
যৌনাঙ্গের সৌন্দর্য কমে যায়।
তাছাড়া ফিঙ্গারিং করলে সঠিকভাবে অর্গাজম হয় না। এতে সাময়িক সুখ পাওয়া গেলেও বড় ক্ষতির আশংকা থাকে।
স্বামী বাদে অন্য কারো সাথে সহবাস করলেও এ সমস্যা হয়।
সতিপর্দা ছিড়ে যাবে ফলে কুমারীত্ব থাকবে না।
মন মানসিকতা ভালো থাকে না।
তলপেটে ব্যথা হতে পারে।
প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হতে পারে।
পর্যাক্রমে যৌন চাহিদা কমে যেতে পারে।
জরায়ুতে ইনফেকশন হতে পারে ফলে ডিম্বপাত হতে ঝামেলা হতে পারে।
পিরিয়ড অনিয়মিত হতে পারে।
ইনফেকশন এর ফলে ওভারিয়ান সিস্ট হতে পারে।
যোনিতে চত্রাক আক্রমন করলে চুলকানি সহ সাদা স্রাব যেতে পারে।।
মনমেজাজ ঠিক না থাকা।
তাছাড়া ফিঙ্গারিং করা ইসলামে হারাম বা এটা নিজেই নিজেকে বিবাহ করার মত হয়ে যায় যা গুনাহের কাজ তাই এসব করবেন না প্লিজ। ভালো হবে সম্পূর্ন ভাবেই সেক্সুয়াল বিষয় গুলো এড়িয়ে চলুন। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে চেস্টা করুন ও ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলুন।এবং প্রয়োজনে অবশ্যই গাইনি ডাক্তারের কাছে যাবেন। এবং চিকিৎসা নিবেন ।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।