রাশিয়ার আগ্রাসনের সতর্কতার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও এক ডজনেরও দেশ তাদের নাগরিকদের ইউক্রেন ছেড়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। এছড়াও যুক্তরাজ্য এবং জার্মানি তাদের নাগরিকদের ইউক্রেন ছেড়ে চলে যেতে বলেছে। জানা গেছে, মস্কো ইউক্রেনের সীমান্তে আনুমানিক ১ লাখ সৈন্য সংগ্রহ করেছে।
তবে আক্রমণ করার কথা অস্বীকার করেছে। এদিকে, ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কি গতকাল শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বলেছেন, আক্রমণের সতর্কতা আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারে, যাকে তিনি ‘আমাদের শত্রুদের সেরা বন্ধু’ বলেছেন। হোয়াইট হাউস সতর্ক করে বলছে, ‘যে কোনো সময় একটি আক্রমণ ঘটতে পারে এবং বোমা হামলা শুরু হতে পারে।
রাশিয়া এই ধরনের অভিযোগকে ‘উস্কানিমূলক জল্পনা’ হিসাবে চিহ্নিত করেছে’। ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে মার্কিন দূতাবাস থেকে অ-প্রয়োজনীয় কর্মীদের ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং রোববার থেকে কনস্যুলার পরিসেবাগুলি স্থগিত করা হবে, যদিও ‘জরুরি পরিস্থিতি পরিচালনা করার জন্য পশ্চিমের শহর লভিভে ‘একটি ছোট কনস্যুলার উপস্থিতি’ থাকবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।