স্থানীয় সময় দুপুর দুটায় বাংলাদেশ হাইকমিশন মালয়েশিয়ার ফেসবুক ভেরিফাই পেজে দূতাবাস প্রাধন রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।
বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সার্ভার এর ধারণ ক্ষমতা শেষ হয়ে যাওয়া কারনে পাইপ লাইনে অনেক পাসপোর্ট আবেদন জমা হয়ে রয়েছে। যে কারনে পাসপোর্ট ডেলিভারিতে কিছুটা সময় লাগছে। এর জন্য দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে দূতাবাসের পক্ষ থেকে। তবে তবে পাসপোর্ট অধিদপ্তর সাময়িক সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
আশা ব্যাক্ত করে বলেন খুব অল্প সময়ের মধ্যে সমস্যা সমাধান হয় যাবে!
এদিকে করোনা মহামারি শুরু থেকে পাসপোর্ট ডেলিভারিতে জটিলতা কাটাতে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্ট লাজুর মাধ্যমে আবেন গ্রহণ করেন পরবর্তীতে পাসপোর্ট ডেলিভারিতে অনলাইন সিষ্টেম চালু করা হয়।
যাতে করে মালয়েশিয়া প্রবাসী নিজ নিজ এলেকায় থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারেন।
মালয়েশিয়ার বিভিন্ন প্রদেশে মোট ৩৬ টি পোস্ট লাজুর মাধ্যমে এ সেবা দেওয়া হচ্ছে।
জরুরী বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, এই করোনা -১৯ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারি করোনায় আক্রান্ত হলেও, প্রবাসীদের কথা চিন্তা করে দূতাবাস সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
গত নভেম্বর থেকে শুরু করে জুলাই ২০২১ পযন্ত হাইকমিশন সর্বমোট ১৯৬৯৩২ টি পাসপোর্ট বিতারন করেছে।
এছাড়াও পোস্ট লাজুতে এপয়েন্টমেন্টের গতি বাড়াতে দৈনিক এপয়েন্টমেন্টর সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।