ভারত থেকে বেশিরভাগ অতিধনী ব্যক্তিরা বর্তমানে বিদেশে কর্ম, বাণিজ্য সূত্রে দেশ ছাড়ছেন। এছাড়া পরিবার, অসুস্থতা, জলবায়ুগত সমস্যা, পরিকাঠামো নিয়ে অসন্তোষ ইত্যাদি কারণেও দেশ ছাড়ার ঘটনা রয়েছে। যাতায়াতের বিধিনিষেধ উঠতেই ক্রমেই দেশ ছাড়ছেন অতি-ধনী ব্যক্তিরা।
গ্লোবাল কনসালট্যান্ট হেনলি এবং পার্টনার্সের এক প্রতিবেদনের পরিসংখ্যান মতে, ২০২২ সালের এখনও পর্যন্ত ভারত থেকে ৮ হাজার ধনী ব্যক্তি চলে গেছেন।বিশেষজ্ঞদের অনুমান ২০৩১ সালের মধ্যে ভারতের উচ্চ সম্পদশালী ব্যক্তির সংখ্যা ৮০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
এটি বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল সম্পদের বাজারে পরিণত হবে। কোনো দেশের অর্থনীতি ও সমাজে অতিধনীদেরও প্রভাব থাকে।
নয়া ব্যবসা, কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ, বিভিন্ন ব্যবসার গ্রাহক ইত্যাদি বিষয়গুলো সফল করে তোলার জন্য অর্থনীতিতে অতি ধনী ব্যক্তিদেরও থাকা প্রয়োজন।
গত দুই দশকে অস্ট্রেলিয়ায় প্রায় ৮০ হাজার কোটিপতি বসবাস শুরু করেছেন। ২০২২ সালেই প্রায় সাড়ে ৩ হাজার ব্যক্তি বিভিন্ন দেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় গেছেন।
২০২২ সালে এখনও পর্যন্ত সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইসরাইল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, পর্তুগাল, কানাডা, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, গ্রিস এবং সুইজারল্যান্ডে বিভিন্ন দেশ থেকে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ধনী ব্যক্তি এসেছেন।
গত দুই দশকে অস্ট্রেলিয়ায় প্রায় ৮০ হাজার কোটিপতি বসবাস শুরু করেছেন। ২০২২ সালেই প্রায় সাড়ে ৩ হাজার ব্যক্তি বিভিন্ন দেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় গেছেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।