![দাঁত ব্রাশ করা ভালো কখন?](https://dailykolomkotha.com/wp-content/uploads/2023/02/10b60365-0d24-40a6-8451-0d9e37354223_nn.jpg)
অনেকেই আছেন যারা সকালে ঘুম থেকে উঠে আগে চায়ের কাপে চুমুক দেন। চায়ের সঙ্গে থাকে বিস্কুটও। তার পর ঘুম কাটলে বিছানা থেকে নামেন। তার পর অফিসে বেরোনোর তাড়া থাকলে একেবারে স্নান করতে গিয়ে দাঁত মেজে নেন। দাঁত না মেজে কোনো খাবার খাওয়া কি স্বাস্থ্যকর? চিকিৎসকদের মতে, দাঁত মাজার নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। কিন্তু নিয়ম করে দাঁত মাজাটা জরুরি।
দাঁতের খেয়াল রাখতে কখন দাঁত মাজছেন, সেটা ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। অন্ত্রের পর মুখগহ্বর হল জীবাণুর আতুঁড়ঘর। দাঁতের ফাঁকে খাবারের অবশিষ্ট অংশ জমা হয়ে যায়। দীর্ঘ দিন খাবারের টুকরো জমতে জমতে ব্যাক্টেরিয়ার জন্ম হয়। যা মুখের ভিতরে সংক্রমণজনিত সমস্যা ডেকে আনে। দাঁতের ক্ষয় হয়। মাড়ি থেকে রক্তপাত হয়। আর এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অবশ্যই জানা দরকার দাঁত মাজার সঠিক সময় সম্পর্কে।
কী ভাবে দাঁত ব্রাশ করবেন?
একদিন গায়ের জোরে ঘষলেই কিন্তু দাঁতের দাগ উঠে যাবে না। তাই মাড়িতে বা দাঁতে বেশি চাপ পড়ে, এমন ভাবে ব্রাশ করা উচিত নয়।
দিনে কত বার দাঁত ব্রাশ?
চিকিৎসকদের মতে, দিনে দু’বার দাঁত ব্রাশই যথেষ্ট। ঘুম থেকে উঠে এবং ঘুমাতে যাওয়ার আগে। তবে, দাঁত ভালো রাখতে প্রতিবার খাবার খাওয়ার পরে ভাল করে মুখ ধোয়া বা ফ্লস করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।
কী ধরনের মাজন ব্যবহার করবেন?
ইদানীং দাঁতের সমস্যা অনুযায়ী আলাদা আলাদা মাজন ব্যবহার করা হয়। পোকা ধরা দাঁত, মাড়ি থেকে রক্ত পড়া, খাবারের অংশ দাঁতের খাঁজে আটকানো, এনামেল নষ্ট হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চিকিৎসকরা ফ্লুওরাইড নামক যৌগ আছে, এমন মাজন ব্যবহার করার পরামর্শ দেন।
তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।