কোথাও ঘুরতে যাবেন বা কোন দাওয়াতে যাবেন বলে আগের দিন সব প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তখনই দেখলেন মুখে ব্রণ উঠেছে। এর মানেই সবকিছু হয়ে গেলো মাটি। অনেকে এই ব্রণের কারণে আত্মবিশ্বাসের অভাবে ভোগেন। তবে এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তির উপায় আছে।
এমন কিছু টেকনিক আছে যাতে বাইরে থেকে দেখে বোঝায় যাবে না ব্রণ হয়েছে। খুব নিখুঁতভাবেই লুকিয়ে ফেলা যাবে ব্রণ। নিখুঁতভাবে ব্রণ লুকিয়ে ফেলার কয়েকটি উপায়: টিন্টেড ময়েশ্চারাইজার: সামনেই কোনও অনুষ্ঠান৷ আর তার আগেই মুখে ব্রণ ৷ এখন কী করণীয়?
সব থেকে সোজা উপায় হল- টিন্টেড ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা৷ কারণ ব্রণর উপর টিন্টেড ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে নিলে নিখুঁত ভাবে ব্রণ ঢেকে ফেলা যায়৷
বরফ: সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলেন মুখে ছোট একটা ব্রণ বের হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে ব্রণর উপর কয়েক মিনিট ধরে বরফ ঘষে নিতে হবে৷ তা হলে দেখা যাবে, ব্রণর আশপাশের লাল দাগ অনেকটা কমে গিয়েছে৷ এ ভাবে বরফ ঘষতে থাকলে ধীরে ধীরে ব্রণও সেরে যায়৷
কনসিলার: ব্রণ লুকাতে কনসিলার ব্যবহার করতে পারেন। নিখুঁত ভাবে ব্রণ ঢাকতে অসাধারণ কাজে দেয় কনসিলার৷ আর বাইরে থেকে দেখে বোঝাও যাবে না যে, ব্রণ উঠেছে৷ কালার কারেক্টর: ব্রণ লুকিয়ে ফেলার দারুণ অপশন এটা৷
সবুজ অথবা হলুদ কালার কারেক্টর থাকলে তা ব্রণর উপর লাগিয়ে নিতে হবে৷ এর পর তার উপর কনসিলার লাগিয়ে নিলেই আর কিছুই বোঝা যাবে না। প্রাইমার: ব্রণর উপর সবুজ প্রাইমার ব্যবহার করলে একেবারে নিখুঁত ভাবে ব্রণ লুকিয়ে ফেলা যাবে৷
ফাউন্ডেশন পাউডার: যখন হাতের কাছে কোনও কিছুই নেই, তখন একমাত্র উপায় হচ্ছে ফাউন্ডেশন পাউডার৷ এটা আসলে ব্রণ লুকিয়ে ফেলার ইমার্জেন্সি উপায়৷ ব্রণর উপর খানিকটা ফাউন্ডেশন পাউডার লাগিয়ে নিলেই সেটি ঢাকা পড়ে যাবে৷
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।