যেকোন মেয়েই বিবাহিত হোক কিংবা অবিবাহিত হোক, তাদেরকে কোন ছেলে পছন্দ করাকে উপভোগ করে। অধিকাংশ মেয়েই তাদের প্রথম ভালোবাসাকে কখনোই ভুলতে পারে না। স্বামীকে ভালো না বাসলে এরা যৌনতাকে উপভোগ করে না।

  • যেকোন মেয়েই বিবাহিত হোক কিংবা অবিবাহিত হোক, তাদেরকে কোন ছেলে পছন্দ করাকে উপভোগ করে।
  • অধিকাংশ মেয়েই তাদের প্রথম ভালোবাসাকে কখনোই ভুলতে পারে না।
  • স্বামীকে ভালো না বাসলে এরা যৌনতাকে উপভোগ করে না।
  • অধিকাংশ মেয়েই নিজের সৌন্দর্যের প্রতি আগ্রহী এবং বিশ্বাসী । এবং যারা তার সৌন্দর্যের প্রশংসা করে তাদেরকে সে ভালো জানে ও মনে রাখে ।
  • দাম্পত্য জীবনে শারীরিক ভালোবাসার চেয়েও, মানসিক ভালোবাসাটাই এরা অনেক বেশি গুরুত্ব দেয়।
  • যেকোনো মেয়েই চায় , তার স্বামীর অবস্থান তারচেয়েও উচ্চতর হোক।
  • অনেক মেয়েরাই তাদের সংসার জীবনের সকল অশান্তি শুধুমাত্র তাদের সন্তানের কথা চিন্তা করে আজীবন সহ্য করে।
  • মেয়েরা ভালোবাসার সময়ে, তাদের প্রেমিকের বুকে মাথা রাখাকে বেশি কল্পনা করে।

আমরা ছেলেরা ভুলভাবে নারীদের পড়ে এসেছি । বন্ধুবান্ধব বা নাটক সিনেমা দেখে দেখে নারীদের ব্যাপারে ভুলভাবে জেনে এসেছি। আমার এই বয়সে যা বুঝেছি তা হলো:

১) মেয়েরা একটা ছেলের চেয়ে অনেক বেশি হিসাবী , পরিপক্ক ,একটা ১০ বছরের মেয়ের সাথে একটা ১৮ বছরের ছেলের ম্যাচুরিটি কিছুটা মিলে। আবেগের চেয়ে বিবেক বেশি সক্রিয় তাদের।

২) মেয়েরা আপনার সৌন্দর্য্যের চেয়ে আপনি কতোটা তার জন্য নিরাপদ সেটা দেখবে।

৩) ইজ্জত রক্ষা, নিরাপত্তা এই সবেই তাদের কনসার্ন বেশি।

৪) বিয়ের পর আগের প্রেম তারা চাপা দিয়ে রাখে এবং এবং নতুন সংসারে পুর্ণমনোযোগ দেয়। কারণ তার কাছে সামাজিক মর্যদা প্রেমের চেয়ে বেশি। সে চায়না বাপ্পারাজ এসে আবার ঝামেলা করুক স্বামীর সংসারে। বাপ্পারাজ যেখানেই থাকুক ভালো থাকুক সেটাও চায়।

৫) মেয়েরা বাইরে ঘুরতে পছন্দ করে। বিশেষত মার্কেটে । জিনিস কিনতেও পারে ,নাও কিনতে পারে।

৬) জায়গায় বেজায়গায় সেক্স এর জন্য মুখিয়ে থাকে না। নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে ভিন্ন । যেহেতু সেক্স এর পরে একটা মেয়ে বেশি সাফারার। একটা ছেলের তুলনায় একজন মেয়ে অনেক বেশি লয়েল তার স্বামীর প্রতি। তারা একজনকে নিয়েই পার করতে চায় যদি সে একজন তাহাকে ভালো গুরুত্ব দেয়। এমনকি শারীরিক ভাবে সুখ না পেলেও সেটা মিটআপের জন্য উৎলা হয় না ছেলেদের মতো। বাংলাদেশে বেশির ভাগ স্বামীই বিয়ের বছর খানেক পরেই স্ত্রীদেরকে খুব একটা পাত্তা দেয় না। যার কারণে বউয়েরা মনোকষ্টে ভোগে । অন্যদিকে একটা ছেলে চায় সব সুন্দরী তার গা টিপে দিক। একপাশে থাকুক হানাজ সান্ধু আরেক পাশে থাকুক ক্যারিনা ।

৭) মেয়েদের যেহেতু হরমোনাল আপডাউন বেশি (পিরিয়ড সময়ে আরো বেশি) তাই তাদের মোড সুইং বেশি। এই দিনতো এই রাত । বুঝে উঠতে কষ্ট হবে।

এই গুলা বাংলাদেশী অন এভারেজ নারীদের নিয়ে বলেছি। ভালো খ্রাপ থাকতে পারে। নারীদের সাথে মিশতে হলে প্রথমেই তাহাকে সেক্স উদ্দীপক ভেবে তার সাথে ভাব জমাতে যাবেন না। নারী হিসাবে নয় একজন বন্ধু হিসাবেই নিতে হবে। সেক্সুয়াল ডিজায়ার নিয়ে কোন নারীর দিকে যাওয়া, সম্পর্ক করা, কৌশলে তা আদায়ের চেষ্টা বুমেরাং এবং বিশ্রী কিছু হতে পারে। আসলে সেক্সুয়াল রিলেশন থেকে বন্ধুত্বের সম্পর্ক অনেক বেশি নিটোল । নারীকে সম্মানের চোখে দেখলে নারী পুরুষ দুইজনই খুশি থাকা যাবে । আপনাকে ভাবতে হবে সে তার শারীরিক কারণে শরীরের নিরাপত্তা নিয়ে অনেক বেশি উদ্দিগ্ন থাকে। মোট কথা একটা মেয়ের কাছে সামাজিক নিরাপত্তাই শেষ কথা এবং শেষ প্রেম।

মেয়েদের সম্পর্কে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো, কোনো মনস্তাত্ত্বিক কৌশলই সব মেয়ের ক্ষেত্রে খাটে না। প্রত্যেকটা মেয়ে স্বতন্ত্র। একেকজন মেয়ের মনস্তত্ত্ব একেকরকম। অধিকাংশ ক্ষেত্রে যে তথ্যগুলোকে কমন মেয়েলি বৈশিষ্ট্য বলা হয়, সেগুলো একেবারেই ভুল!

  • লম্বা মেয়েদের ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি খাটোদের চেয়ে।
  • মেয়েরা একই সাথে অনেক কাজ করতে ছেলেদের চেয়ে বেশি পারদর্শী।
  • পৃথিবীর মাত্র ২% মেয়ে নিজেকে সুন্দরী মনে করে।
  • উন্নত দেশি প্রতি ৬ জনে ১ জন মেয়ে সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্টের শিকার হয়।
  • মেয়েরা মিনিটে ১৯ বার চোখের পলক ফেলে আর ছেলেরা ১১ বার।
  • উন্নত দেশের মেয়েরা সারা জীবনে ১৫০ প্রকার চুলের স্টাইল করে থাকে।
  • চীন দেশে ২০-২২ বছরের ভেতর বিয়ে না হওয়া মেয়েদের “শ্যাং নু” বলে ডাকে,এর অর্থ “বাসি মেয়ে”।
  • ১ বছরে পৃথিবীর সব পেশাজীবী মেয়েদের সম্মিলিত আয় ১৮ লক্ষ কোটি ডলার কিন্তু সম্মিলিত ব্যয় ২৮ লক্ষ কোটি ডলার।
  • শুধু বাংলাদেশ নয় পৃথিবীর সবখানেই মেয়েদের বেতন কম। সব চেয়ে কম বৈষম্য আছে নিউজিল্যান্ড এ, এখানে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে ৫% কম বেতন পায়।
  • দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সোভিয়েত বাহিনীতে ৮ লক্ষ মেয়ে যোদ্ধা ছিল।
  • ব্রাজিলের ভিক্টোরিয়া’স সিক্রেট কোম্পানি বলে – পৃথিবীর ৮০% মেয়ে ভুল সাইজের অন্তর্বাস পরে।
  • শুধুমাত্র ফিঙ্গারপ্রিন্ট দেখে সেটা ছেলের না মেয়ের তা বুঝা যায় কারণ মেয়েদের শরীর থেকে ছেলেদের চেয়ে দ্বিগুণ এমাইনো এসিড বের হয় যা ফিঙ্গারপ্রিন্টে পরিবর্তন করে দেয় কিছু।
  • “50 shades of grey” বইটার ৮০% ক্রেতা ছিল মেয়েরা।
  • প্রাচীন রোমান মেয়েরা “গ্লাডিয়েটর” দের ঘাম সংগ্রহ করে রাখত এবং সেটা রূপচর্চায় প্রসাধন হিসেবে ব্যবহার করত।
  • ১৬৭৮ সালে পৃথিবীর প্রথম একাডেমিক ডিগ্রি পাওয়া মেয়ে হলেন ইতালির পাদুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের “এলেনা কর্নারো পিস্কোপিয়া”।
  • “সেন্ট লুসিয়া” পৃথিবীর একমাত্র দেশ যেটা কেবল মেয়ের নামে নামকৃত।
  • কোন মেয়েকে “কি হয়েছে? ” জিজ্ঞাসা করলে যদি উত্তর দেয় “কিছুনা” তাইলে বুঝতে হবে সম্পূর্ণ উল্টো অর্থাৎ অবশ্যই কিছু হয়েছে।
  • এখনো পৃথিবীর ৬০.৩ কোটি মেয়ে স্বগৃহে নির্জাতিত হওয়াকে অপরাধ মনে করেনা।
  • একবিংশ শতকেও প্রতি ৯০ সেকেন্ডে ১ জন মেয়ে বাচ্চা জন্ম দিতে মারা যাচ্ছে।
  • মেয়েরা রসবোধ সম্পন্ন এবং তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নিতে পারা ছেলেদের পছন্দ করে।