স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘মাদক মামলার বিচারে আমরা চেয়েছিলাম বিশেষ ট্রাইব্যুনাল চাইছিলাম। আমরা সেটা এখনো পাইনি। যদি শাস্তিটা দৃশ্যমান হতো তাহলে মাদকের ডিমান্ড হ্রাস ও সাপ্লাই কমে যেত। তিনি কারাগারগুলোতে বন্দিদের ৬০ শতাংশই মাদক মামলার। বিচারের সময় সাক্ষী পাওয়া যায় না। লম্বা জট লেগেছে মামলার।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘জেলখানায় গিয়ে দেখুন, মাদকের মামলায় পুলিশের সদস্য যেমন আছে, র্যাবের সদস্যও আছে। আবার তেমনি অন্য ব্যবসায়ীরাও রয়েছেন। পুলিশ হলে তাদের আইন আলাদা হবে, বিষয়টি এমন নয়।’ডোপ টেস্টের প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘পুলিশে যারা মাদক নেয় তদেরকে ডোপ টেস্ট করা হচ্ছে। ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলে তাকে সাসপেন্ড করা হচ্ছে। এই জায়গাটাতে আমরা খুব কঠিন অবস্থানে চলে আসছি।’
সোমবার দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘মাদকাসক্তি নিরাময়ে বেসরকারি খাতের ভূমিকা’ শীর্ষক গোলটেবিল সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী একথা বলেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।