মেয়েকে মেরে মা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে।

এদিকে অন্তঃসত্তা স্ত্রী ও কন্যার এমন মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। মৃত্যুর করণ হিসাবে স্বামী কনা মন্তলকে দায়ী করছেন এলাকাবাসী সহ শশুর বাড়ীর লোকজন। অমানবিক নির্যাতন এবং স্বামীর পরকিয়ার জের ধরে আত্মহত্যা করেছে বলে কানাঘুষো অনেকের।

এদিকে এক পলক দেখার জন্য হাজার হাজার লেকজনের ভীড় সামাল দিতে রীতিমত হিমসিম খাচ্ছে মনিরামপুর থানা সহ নেহালপুর পুলিশ ফাঁড়ি। এমন ঘটনা কিভাবে হলো সেটা জনার জন্য কনাকে অনেক খোঁজ করা হলেও পাওয়া যায়নি।