ডেস্ক রিপোর্ট: নীলফামারীতে প্রতারণার মামলা নিস্পত্তি হওয়াকে কেন্দ্র করে পুনরায় প্রতারনার। আশ্রয় নেওয়ার আর এক নাম আমিনুল হক পাটাশ উল্লেখ্য যে, গত ২৩শে মার্চ রেজিষ্টার্ড বিনিময়পত্র ২৬৪৮/২০২১ নাম্বারে দলিল সম্পাদনা করেন ।
সেখানে ২দাগে ২৪.১২শতক জোত বিনিময় হয় ২৬.৫০ শতক । তবে আর.এস ৫৩৬৪ দাগের মধ্যে ৬৪ শতকের ১৬ শতক এবং আর.এস ৫৩৬৫ দাগে ২৮ শতকের মধ্যে ১০.৫০ শতক জোত বিনিময় করেন আমিনুল হক পাটাশ। যা পূর্বে ২ মার্চ ২০২১ তারিখে দুই ছেলে ও স্ত্রীর নামে হেবা দলিল করেন যাহার নং ১৮৭২/২১।
আরো উল্লেখ থাকে যে ,ফরহাদ নওরোজ নাহিনকে ১৮৭১/২১ বন্টননামা দলিল দেওয়ার পরেও বিএস ৫৩৬৪ ও ৫৩৬৫ একই তারিখে ১৮৭২/২১ নং দলিল মূলে দুই পুত্র ও স্ত্রীকে হেবা ঘোষনা করার ২১ দিন পর ,ফরহাদ নওরোজ নাহিনকে ২৬৪৮/২১ বিনিময় পত্র দলিল সম্পাদনা করেন যাহা এক ধরনের প্রতারণা ও ধোঁকা বাজি। ২৬৪৮/২১নং দলিলটি সম্পাদনা করতে প্রায় এক লক্ষ টাকার ক্ষতির সম্মূখীন হয়েছেন । এর আগে ও বিজ্ঞ আদালতে সি.আর ৪৪৭/২০মামলা নিস্পত্তি করে নেওয়ার পরেও প্রতারণাকে আশ্রয় দিয়ে শর্ত ভঙ্গ করিয়াছেন মর্মে আমিনুল হক পাটাশ পিতা মরহুম আলহাজ্ব কছিম উদ্দিন আহম্মেদ, হাজী মহসীন সড়ক নীলফামারীকে লিগ্যাল নোটিশ প্রদান ।
ফরহাদ নওরোজ নাহিনকে বিনিময় দলিল দিয়ে প্রতারণা করে পূর্বে দুই ছেলে ও স্ত্রীকে জমি লিখে দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে আমিনুল হক পাটাশ কৌশলে এড়িয়ে যান ।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।