চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: চট্টগ্রাম নগরীতে চাঁদা আদায় ও শ্রমিক নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে জানে আলম নামের একাধিক মামলার আসামির বিরুদ্ধে। বন্দর নগরী চট্টগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ ব্যাস্ততম সড়ক নতুন ব্রীজ (কর্ণফুলী সেতু) বাকলিয়া,চাক্তাই, রাজাখালী এলাকায় সড়কে চাঁদাবাজি,
কিশোর গ্যাংয়ের গড ফাদার খ্যাত একাধিক মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি সাবেক এল ডিপি নেতা বর্তমানে মহানগর মোটরজান শ্রমিক সংগঠনের সরকার দলীয় প্রভাবশালী শ্রমিক সংগঠনের মদদপুষ্ট একাধিক মামলার আসামি জানে আলমের বিরুদ্ধে জুলুম,
নির্যাতনে ফুঁসে উঠেছে স্থানীয় এলাকাবাসী ও বৈধ শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এরই ধারাবাহিকতায় নির্যাতন ও অপকর্ম প্রসঙ্গে গত ২৫ মে চট্টগ্রাম সিএমপি পুলিশ কমিশনার বরাবর আবেদন করেন চট্টগ্রাম অটোটেম্পু শ্রমিক ইউনিয়নের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী ইমাম। তার দাবি জানে আলম কিশোর গ্যাং লালন পালনের মাধ্যমে সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে তুলেছেন।
এলাকায় চাঁদাবাজি,মাদক বিক্রি,সেবন,নারী ব্যবসা করে এলাকায় অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। তার আবেদন পত্রে উল্লেখ ও ভাষ্য মতে,
জানে আলম কর্তৃক বিগত দশ বছর যাবৎ বিভিন্নভাবে আমরা এলাকাবাসী ও শ্রমিক সংগঠনের নেতা, কর্মীরা নাজেহাল হচ্ছি।
অনেক প্রশাসনিক দপ্তরে অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পাচ্ছি না। একাধিক মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশ হওয়ার পরও নানান কায়দায় পার পেয়ে যাচ্ছেন জানে আলম।সে একাধিক মামলার আসামি হয়েও বর্তমানে জামিনে আছেন এবং চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছেন।
উল্লেখ্য গত ২১ মে চাঁদাবাজি মামলায় বাকলিয়া থানায় গ্রেপ্তার হন জানে আলম। কিন্তু এখনো পর্যন্ত চাঁদাবাজি ও শ্রমিক নির্যাতন বন্ধ হয়নি। জানে আলমের তার কিশোর গ্যাং ধারা অব্যাহত রেখেছে চাঁদাবাজি।
সে এতোটাই বেপোরোয়া জেলে বসেই নিয়ন্ত্রণ করে এলাকার আধিপত্য, তার হুকুমে তার পরিচালিত কিশোর গ্যাং চাঁদাবাজি অব্যাহত রেখেছে।তার খুঁটির জোর কোথায়? আমরা সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।