• লোহাগড়ায় ইন্ডিয়ান বনাম বাংলাদেশ যৌথ মিলন মেলা, হিন্দু ছেলে মুসলিম মেয়ে এক ই ঘরে, নেই কোন বৈধতা।

স্টাফ রিপোর্টার মনির খান লোহাগড়া নড়াইল।

শরীফা লোহাগড়ার রাজুপুর গ্রামের একজন ব্যতিক্রমী মানুষ, ওনার পেশা বহু বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া ও কৌশলে স্বামীকে তালাক দেওয়া ও

স্বামীর বসত বাড়ি সহ সহায়-সম্বল সব ই আত্মসাৎ করা। পূর্বের প্রথম স্বামী শরিফুল ইসলাম লক্ষীপাশা চৌরাস্তা মুদি দোকানদার,

তিনি জানান শরিফা আমার স্ত্রী থাকাকালীন সময়ে লক্ষীপাশা আল্লার দান ক্লিনিকের পিছনে একটি বসত বাড়ি করি, সে বাড়িটি আত্মসাৎ করে আমাকে ডিফোর্স দেয় এবং আমার নামে নড়াইল কোর্টে মামলা দেয়।

 

বর্তমানে ইন্ডিয়ান একজন হিন্দু মানুষ নিশি নামের একজন কে নিয়ে অবৈধভাবে আমার করা বাড়িতে বসবাস করে।

প্রতিবেশিরা জানান শরীফা দীর্ঘ বছর ধরে বোম্বে অবস্থান কালে এই হিন্দু ছেলে নিশি কে অবৈধ ভাবে বাংলাদেশে নিয়ে আসে এবং
তাদের দুজনের বৈধতা সম্পর্কে আলোচনার গুঞ্জন। তারা বলেন?

  1. নিশি হিন্দু সে কি বাংলাদেশে বসবাস করার নাগরিকত্ব পেয়েছে?
  2. তাহার পাসপোর্ট ভিসা কোথায়?
  3. মুসলিম মেয়ে বিবাহ করেছে সে কি মুসলিম হয়েছে?হলে কাগজ পত্র কোথায়?
  4. বিবাহ হলে কাবিন নামা কোথায়?

কয় একদিন পূর্বে শরীফা তার প্রতিবেশির এক মহিলার সাথে ঝগড়া করে ও তার মারামারি হয়, এবং শরীফার স্বামী নিশি বলে দুই চারজন কে মেরে ইন্ডিয়া চলে যাব। মহল্লার মানুষ ঐ হিন্দু লোকটির কথায় ভয়ে আতংকে আছে বলে যানায় ।

শরীফা ঐ দিন সেই প্রতিবেশী মহিলার হাত কামড়িয়ে জখম করে । সেই প্রতিবেশী মহিলা লোহাগড়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে, পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে শরীফার হিন্দু অবৈধ স্বামী নিশি পালিয়ে যায়।
এলাকাবাসীর ধারণা ঐ ইন্ডিয়ান নাগরিক নিশি তার দেশে কোন খারাপ অনৈতিক কাজ করে বাংলাদেশে আত্মগোপন করেছে।

প্রশাসনের কাছে মহল্লাবাসীর দাবি ইন্ডিয়ান নাগরিক নিশি কে তার দেশে পাঠিয়ে দেয়া হোক। ঐ বাড়িতে মাদক সহ আরো অনেক ধরনের অনৈতিক কার্যকলাপ হয় বলে জানান এলাকাবাসী।