বর্তমান সময়ের উদিয়মান কবি ও গীতিকার শাহারুল ইসলাম সুজন।খুব অল্প সময়ে তার লেখনীর মাধ্যমে পাঠক,পাঠিকা ও শ্রোতাদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন।

বাংলাদেশ,নেপাল,ভারত সহ কয়েকটি দেশের জাতীয় দৈনিক পত্র-পত্রিকায় ছড়া,কবিতা, ছোটগল্প লেখালেখির মাধ্যমেই তিনি সাহিত্য জগতে উঠে এসেছেন।

তিনি ছন্দে,গল্পে সমাজের নিপিড়িত মানুষের অধিকার এবং সমসাময়িক রাজনৈতিক বিষয়াবলী তুলে ধরন।

গত দুই বছর ধরে কবি ইসলামী সংগীত লেখালেখিতে বেশি সময় দিচ্ছেন এবং সফলতার সাথে শ্রোতাদের মন জয় করেছেন। তার লেখা সংগীতগুলো জাতীয় শিশু কিশোর সংস্কৃতিক সংগঠন কলরব,হ্যাভেন টিউন,টিউন হাট সহ বেশ কিছু চ্যানেলে রিলিজ হয়েছে।

তন্মধ্যে: “মিছে আশা” শিরোনামের গজলটি কলরবের জনপ্রিয় শিল্পী তাহসিনুল ইসলাম গেয়েছেন।যেটি হলিটিউনে রিলিজ হয়েছে।

বাবা শিরোনামে একটি সংগীতও তাহসিনুল ইসলামের কণ্ঠে রিলিজ হয়েছে।

(আমি বাংলার সন্তান,লাল সবুজের স্বাধীনতা, খোকার ইবাদত,রহমের বৃষ্টি,তুমি আমার সবচেয়ে আপন মা)

হ্যাভেন টিউন নাশিদ ব্যান্ডের শিল্পীদের কণ্ঠে তাদের নিজস্ব চ্যানেলে রিলিজ হয়েছে।

(পথশিশু,এই সমাজের মানুষ) ইক্বরা শিল্পীগোষ্ঠীর কণ্ঠে টিউন হাট চ্যানেলে রিলিজ হয়েছে।

(শোনো প্রিয় আম্মু) সুর সম্রাট মশিউর রহমানের সুরে তার মেয়ে রুশদা রহমান ফিহার কণ্ঠে মশিউর রহমান অফিসিয়াল চ্যানেলে রিলিজ হয়েছে।

(মা যে আমার নয়নমনি) মাহফুজ আহমেদের কণ্ঠে নিজস্ব চ্যানেলে রিলিজ হয়েছে।

ঈদুল আজহার দুইটি সংগীত “ঈদ মোবারক” এবং আরেকটি “এলো ত্যাগের ঈদ” যেটি কলরব শিল্পী সানিম মাহমুদের কণ্ঠে রিলিজ হয়েছে।

“কি হলো মোর দেশটাতে” বাস্তবধর্মী এই সংগীতটি কলরব শিল্পী ওমর আবদুল্লাহর কণ্ঠে রিলিজ হয়েছে।

এছাড়াও আরো কিছু সংগীত রিলিজ হয়েছে এবং আপকামিং সংগীতের মধ্য- (ক্ষণিকের জীবন) ইকবাল মাহমুদের কণ্ঠে,(নতুন কুঁড়ি, নামে মুসলমান)গাজী আনাস রওশানের কণ্ঠে, (আল্লাহু রাব্বী,মরণ তো কাছাকাছি) সালমান সাদীর কণ্ঠে,(করতে হবে জয়) ডিভাইন কালচার গ্রুপের শিশু শিল্পীদের কণ্ঠে সহ বেশ কিছু সংগীতের কাজ চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন।

রমজান ও ঈদকে সামনে রেখে তার লেখনীতে আসছে কয়েকটি সংগীত!

তিনি নেপালের কাঠমান্ডু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার পাশাপাশি এই সাহিত্য সংস্কৃতিতে নিযুক্ত রয়েছেন এবং আজীবন সাহিত্য ও ইসলামী সংস্কৃতি নিয়ে কাজ করতে চান। আগামীতে আরো ভালো কিছু করুক এই প্রত্যাশা।তার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।