গ্রাম বাংলার লোকজ উৎসব
দিনকে দিন হারিয়ে যাচ্ছে লোকজ সংস্কৃতি
আজ ১৩এপ্রিল,বাংলা ৩০চৈত্র,১৪২৭ সালের শেষদিন।বাংলাদেশের পঞ্জিকানুসারে চৈত্রের শেষদিনে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের চৈত্র সংক্রান্তির মেলা হয়ে থাকে।আর ১৪ই ত্রপ্রিল পহেলা বৈশাখ।
নভেল করোনা ভাইরাসগত বছর তার আগামনীবার্তা জানান দেয়।১( এক) বছর প্রভাব নিয়ে জনগনের উপর ছড়ি ঘুরায়।মাঝে কিছু দিন দূর্বল থাকলেও এখন আবার স্বমহিমায় ফিরে এসেছে।যার ফলস্বরূপ পহেলাবৈশাখ থেকে সারা দেশ লকডাউনে যাচ্ছে।
জনগনের স্বাস্থ্য সেবার জন্য পালন হচ্ছেনা চৈত্র সংক্রান্তির মেলা।তবুও আবহামান গ্রামবাংলার চিরাচরিত অষ্টকগান,ময়নাগান দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন এলাকায়।বাগেরহাটের চিতলমারী,পিরোজপুরের নাজিরপুরের কিছু এলাকায় বাংলার চিরাচরিত রীতি লোকজ শিল্পকে বাঁচিয়ে রেখেছে বিভিন্ন গ্রাম গঞ্জেরদল।রাত জেগে নেচে গেয়ে আনন্দে আনন্দিত হয়। তবে কয়েক বছর দেখা যাচ্ছেনা পটগান।যা রচিত হয় সমসাময়িক বিষয়,বিভিন্ন দেবদেবীর চরিত্রের উপর। তবে ছোট ছেলেমেয়েরা দলবেঁধে আনন্দ করে ময়না গান গেয়ে কিছুটা লোকজ ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছে।লোকজ শিল্পীদের দাবি তাদের এই গানগুলো যাতে হারিয়ে না যায় তার দিকে সরকার যেন নজর রাখে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।