দিনাজপুরের হাকিমপুর (হিলি) উপজেলায় সকাল থেকে ঘন কুয়াশা কমে সূর্যের আলো ছড়িয়ে পড়েছে চারদিকে। কিন্তু উত্তরের হিমেল বাতাসের কারণে অনুভূত হচ্ছে কনকনে ঠাণ্ডা।
মাঘ মাসের প্রথম সপ্তাহেই জেঁকে বসেছে হাড় কাঁপানো শীত। বিশেষ করে দেশের সর্বউত্তরের জেলাগুলোতে তীব্র শীত নেমে এসেছে। অতিরিক্ত বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। বিশেষ করে বয়স্ক ও শিশুরা সর্দি, কাশি, ডায়রিয়াসহ নানান রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
আরিফুল ইসলাম নামে এক স্কুলশিক্ষক জানান, সকাল থেকে রোদের দেখা মিললেও উত্তরের হিমেল বাতাসের কারণে সকালবেলা স্কুলে যেতে সমস্যা হচ্ছে। অতিরিক্ত শীতের কারণে এক সপ্তাহ যাবত অসুস্থ থেকে আজ স্কুলে যান তিনি।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন জানান, রোববার দিনাজপুরে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসের আর্দ্রতা ৮৮ শতাংশ আর বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৩-৪ কি:মি:।
তবে বেলা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এটি উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬-৮ কিলোমিটার গতিতে ধাবিত হতে পারে বলেও জানান তিনি।
রোজ
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।