ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে গেছে পুরো পঞ্চগড় জেলা। সূর্যের দেখাও পাওয়া যাচ্ছে না। সেই সঙ্গে ঠান্ডা বাতাসে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। হিমালয় থেকে আসা পৌষের ঠান্ডা হাওয়া বয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগে নিম্ন আয়ের শ্রমিকেরা। মঙ্গলবার (৪ জানুয়ারি) সকাল ছয়টায় ৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস।
গতকাল তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি। দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি। সন্ধ্যা থেকে সকাল দশটা পর্যন্ত শীত নিবারণের জন্য আগুন পোহাতে হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষদের। কুয়াশার সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দেয়। দিনের বেলা সূর্য উঠলেই ধীরে ধীরে কুয়াশা কেটে যায়। তবে ঠান্ডার প্রকোপ বেড়ে যায়।
বেলা বাড়ার সাথে সাথে ঝলমলে কুয়াশা মিশ্রিত রোদ উঠলেও উত্তাপ ছড়ায় না। এতে শীতের পোশাক ছাড়া ঘর থেকে বের হওয়া যায় না। ভর দুপুরেও শীতের পোষাক মুড়িয়ে চলাফেরা করতে হয় পঞ্চগড়ে। শহর থেকে গ্রামাঞ্চলের দিকে শীতের তীব্রতা বেশি।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।