বর্তমান কোভিড-১৯ মহামারী করোনা ভাইরাসে ‘কৃষি কার্যের’ শ্রমিক সংকটময় সময়ে, দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তানজীদূল শিমূলের দিকনির্দেশনায় তানজীর আহমেদ রাজীবের পরামর্শ অনুযায়ী গৌরীপুর উপজেলা ছাত্রলীগের এই ধান কাটা কার্যক্রম শুরু করা হয়।
রোববার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি উত্তম সরকার, কাছে খবর পাই, দুইজন দরিদ্র কৃষকের পাকা ধান শ্রমিকের অভাবে রোদ-বৃষ্টিতে তাদের পাকা ধান জমিতেই নষ্ট হচ্ছিল। খবর পেয়ে সভাপতি উত্তম সরকারের নেতৃত্বে ছাত্রলীগের কর্মীরা ওই দুই কৃষকের জমিতে যান।
সেখানে গিয়ে আব্দুর রফিকের ৩০ শতক ও সোহেল রানার ২০ শতক জমির পাকা ধান কেটে দেন। পরে ধানের আটি মাথায় করে বাড়িতে পৌঁছে দেন তারা।
দরিদ্র দুই কৃষক হলেন ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার রামগোপালপুর ইউনিয়নের ধরুয়া গ্রামের আব্দুর রফিক ও অচিন্তপুর ইউনিয়নের ঘাগলা গ্রামের সোহেল রানা।
উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি উত্তম সরকার বলেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশনায় অসহায় কৃষকের ধান কেটে বাড়ি পৌঁছে দিচ্ছি আমরা। বৈরি আবহাওয়ায় ও শ্রমিক সংকটে অসহায় ও দরিদ্র কৃষকের কষ্টের উৎপাদিত ধান যেন নষ্ট না হয় আমরা সে চেষ্টাই করে যাচ্ছি।
ধানকাটায় অংশ নেন ছাত্রলীগ নেতা মারুফ আহমেদ, হামীম বিল্লাহ, মিজানুর রহমান মনির, তোফায়েল আহমেদ, মাজহারুল ইসলাম, নূরে আলম জুয়েল মিয়া, শামীম চৌধুরী প্রমুখ।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।