দেবাশীষ চক্রবর্তী বাবু: নিজের এলাকার সহ অন্যান্য এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য স্বয়ং উপস্থিত হয়েছেন কৃষি মন্ত্রীর দপ্তরে, ৪ নং লাঙ্গলঝাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবুল কালাম।
জানা গেছে দীর্ঘদিন যাবৎ লাঙ্গলঝাড়া ইউনিয়ন, হেলাতলা ইউনিয়ন, কলারোয়া পৌরসভার মোট ১৫ টি গ্রামের জলাবদ্ধতা এলাকার কৃষকসহ সাধারণ মানুষের ভোগান্তির অন্যতম কারণ ,বর্ষা মৌসুমের জলাবদ্ধতা। আর সে জলাবদ্ধতার কারণে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ছিলেন জন মানুষের নেতা অধ্যাপক চেয়ারম্যান আবুল কালাম। যার ভাবনা ক্ষমতা পেয়ে চেয়ারে বসে থাকা নয়, মানুষের জন্য কাজ করা, এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে নিজেকে কিভাবে বিলিয়ে দিতে হয় সেটি তাকে দেখলেই বোঝা যায়। একজন চেয়ারম্যান হয়ে এলাকার মানুষের দুর্দশা ঘোচাতে (১৯ জানুয়ারি বুধবার) কৃষি মন্ত্রীর দপ্তরে হাজির হয়ে কৃষি মন্ত্রী কে জানান এলাকার মানুষের দুর্দশার কথা। জলাবদ্ধতার কারণে কৃষকের ফসলের চরম ক্ষতি হচ্ছে, এলাকা প্লাবিত হয়ে মানুষের জানমালের ক্ষতি হচ্ছে। ক্ষতি এড়াতে জলাবদ্ধতা নিরসনের বিকল্প নেই, তাই রুদ্রপুর খাল থেকে ড্রেনেজ ব্যবস্থার মাধ্যমে পানি বেত্রাবতী নদীতে আসবে, এমন ব্যবস্থা কল্পে কৃষি মন্ত্রী মহোদয় বরাবর একটি লিখিত আবেদন পত্র দেওয়া হয়েছে। চেয়ারম্যান সাহেবের কাছ থেকে জলাবদ্ধতার কথা শুনে মাননীয় কৃষিমন্ত্রী ডাঃ আব্দুর রাজ্জাক তাকে আশ্বস্ত করেন।
৪ নং লাঙ্গলঝাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবুল কালামের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে কৃষিমন্ত্রী কেন? তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে যেতেও পিছপা হবেন না। তিনি আরো জানান ১৫ টি গ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য কৃষিমন্ত্রীর দ্বারস্থ হয়েছেন তিনি এবং মন্ত্রী মহোদয় তাকে আশ্বস্ত করেছেন জলাবদ্ধতা দ্রুত নিরসন করবেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।