ঈশ্বরপুত্র যীশু খ্রীষ্ট ইহুদীরা তখনো পরাধীন জাতি । রোমানদের হাতে প্যালেস্টাইন পদানত । এই পরাধীন জাতিরই একজন ইহুদী জন দ্য ব্যাপটিস্ট পরাধীন জাতিকে আশার আলোর কথা বলে সান্ত্বনা দিয়ে বেড়াতেন ৷

যীশু খ্রীষ্ট (Yesu) সবাইকে ডেকে ডেকে বলতেন — ‘ ‘ শীঘ্রই তোমাদের ত্রাণকর্তা আসছেন । তাঁকে সাদরে গ্রহণ করে নেওয়ার জন্য তোমরা তৈরি হও । ‘ তারপর ঘটলো সেই মহাঘটনা । সেদিন এক কিশোর এলো তাঁর কাছে ।

তার উপদেশ শুনতে । সে ছুতোর মিস্ত্রির কাজ করে । কিন্তু তাহলেও এই বয়সে সে জ্ঞানগর্ভ বেশকিছু বই পড়ে ফেলেছে । এর মধ্যেই । বালক হলেও তার জ্ঞানের গভীরতা অনেক প্রবীণ ব্যক্তির চেয়েও বেশি । কী প্রবল সম্মোহনী শক্তি এই বালকের । এই কিশোর আর কেউ নন , ইনিই স্বয়ং যীশু খ্রীষ্ট । প্রথম দিকের সব খ্রীষ্টানরাই ছিলেন ইহুদী ।

তখন ইহুদী ও সনাতন ধর্ম ব্যতীত অন্য কোনো ধর্মও সুপ্রচলিত ছিলো না । যীশু নিজেও ছিলেন এক ইহুদী পরিবারের সন্তান । তাই ইহুদী ধর্মমতের সঙ্গে খ্রীষ্টান ধর্মমতের যেমন মিল আছে , তেমনি পার্থক্যও আছে ।

যিহূদী ধর্মপ্রচারক ও ধর্মীয় নেতা যীশু খ্রীষ্ট এর একটি সংক্ষিপ্ত জীবনী । যীশু খ্রীষ্ট এর জীবনী যীশু খ্রীষ্ট এর আত্মজীবনী বা যীশু খ্রীষ্ট এর জীবন রচনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

যীশু খ্রীষ্ট কে ছিলেন ?
যীশু খ্রীষ্ট (Yesu) ছিলেন প্রথম শতাব্দীর একজন যিহূদী ধর্মপ্রচারক ও ধর্মীয় নেতা। যীশু খ্রীষ্ট (Yesu) বিশ্বের বৃহত্তম ধর্ম খ্রীষ্টধর্মের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব। অধিকাংশ খ্রীষ্টানদের বিশ্বাসমতে যীশু খ্রীষ্ট (Yesu) হলেন পুত্র ঈশ্বরের অবতার বা মাংসে মূর্তিমান বাক্য এবং পুরাতন নিয়মে ভাবোক্ত প্রতীক্ষিত মশীহ বা খ্রীষ্ট।