পাপমুক্ত হওয়ার প্রথম ধাপ হচ্ছে, মহান আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ না হওয়া। পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘বলুন, হে আমার বান্দারা, তোমরা যারা নিজেদের প্রতি অবিচার করেছ, আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সব গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন।
নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সুরা : জুমার, আয়াত : ৫৩)। খাঁটি তাওবা করা: পাপমোচনের অন্যতম মাধ্যম হলো, খাঁটি তাওবা করা। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তবে যারা তাওবা করে, ঈমান আনে ও সৎকাজ করে, আল্লাহ তাদের গুনাহ পুণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দেবেন। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’
(সুরা : ফুরকান, আয়াত : ৭০)। গুনাহ হয়ে গেলে আবার সওয়াবের কাজ করে ফেলা: হযরত আবু জার (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) আমাকে বলেছেন, ‘তুমি যেখানেই থাকো আল্লাহ তাআলাকে ভয় করো, মন্দ কাজের পরপরই ভালো কাজ করো, এতে মন্দ দূরীভূত হয়ে যাবে এবং মানুষের সঙ্গে উত্তম আচরণ করো।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৮৭)
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।