করোনা মহামারীর ভ্যাকসিনের মতো ফাইভজি প্রযুক্তি নিয়েও শোরগোল তুলেছেন পশ্চিমা ষড়যন্ত্র তাত্ত্বিকরা। পশ্চিমা বাজারে জোর গুজব ছড়িয়েছে, মানব দেহের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে ফাইভজি প্রযুক্তি। এই ‘বিরূপ প্রভাব’ মোকাবেলার মাধ্যম হিসেবে বাজারজাতকৃত অন্তত দশটি পণ্যে ক্ষতিকর তেজস্ক্রিয়তার উপস্থিতি পেয়েছে ডাচ কর্তৃপক্ষ।
ফাইভজি থেকে ‘সুরক্ষা’র প্রতিশ্রুতি দেওয়া অন্তত দশটি পণ্যে মানব দেহের জন্য ক্ষতিকর ‘আয়নাইজিং রেডিয়েশন’-এর উপস্থিতি শনাক্ত করেছে পারমানবিক শক্তি ও তেজস্ক্রিয়তা নিরাপত্তাবিষয়ক ডাচ কর্তৃপক্ষ ‘এএনভিএস’। পণ্যগুলো নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে সংস্থাটি।
পণ্যগুলোর ব্যবহার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়েছে এএনভিএস। দীর্ঘমেয়াদে ওই পণ্যের ব্যবহার ক্ষতির কারণ হতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছে সংস্থাটি।
মানব দেহের উপর ফাইভজি প্রযুক্তির ক্ষতিকর প্রভাবের কোনো প্রমাণ নেই বলে জানিয়েছে বিবিসি। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও)-এর মতে, ৫জি নেওয়ার্ক নিরাপদ এবং বিদ্যমান ৩জি বা ৪জি নেটওয়ার্কের সঙ্গে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই এর।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।