স্যামসাং তাদের সকল বাজেট ফোন ফাইভজি নেটওয়ার্কের সক্ষমতায় বাজারে নিয়ে আসবে। তাদের লক্ষ্য ফোনের সকল মডেল ফাইভজি নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসা। তাই ফোরজির তুলনায় স্যামসাং ফাইভজি ফোনকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।
সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, স্যামসাং-অ্যাপলের মতো বড় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড তাদের উৎপাদন কমানোর পরিকল্পনা করছে। বিশ্বব্যাপী মোবাইল ফোন শিল্পে চলতি বছর বেশ খারাপ প্রভাব পড়েছে। বিক্রি কমে আসায় উৎপাদনও কমাতে শুরু করেছে।
প্রতিষ্ঠানগুলো বাজারের ঝুঁকি কমাতে যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা মনে করেন, চলতি অর্থবর্ষে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, মুদ্রাস্ফীতি এবং করোনার কারণে বিশ্বব্যাপী মোবাইল ফোনের শিপমেন্ট মাত্র ১.২৬ বিলিয়ন ইউনিটে নেমে আসতে পারে।
২০২১ সালের তুলনায় যা ৬.৮ শতাংশ কম। তবে আগামী বছর বিশ্বব্যাপী মোবাইল ফোন সরবরাহের পরিমাণ প্রায় ৫.২ শতাংশ বৃদ্ধি পেতে পারে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।