মোঃ সেলিম রেজা,কেশবপুর প্রতিনিধি: কেশবপুরে গত কিছুদিন দিন ধরে গরম পড়তে না পড়তেই বার বার লোডসেডিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা পল্লী বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার কাছ থেকে কখনো কম্য নয়। এটি সাধারণ জনগণ এবং পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মধ্যে মুখোমুখি সমস্যা হতে পারে । সঠিক পরিকল্পনা, ব্যবস্থাপনা এবং প্রয়োজনীয় সামগ্রীর সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে এটি দ্রুত ব্যাবস্থা না করা হলে এর পরিণাম বড় খারাপ হতে পারে । পল্লীবিদ্যুৎ সক্রিয়ভাবে লোডসেডিং পরিচালনা করে যার কারণে ইচ্ছা খুশি মতো বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেয়। কখনো এক ঘণ্টা পরে এক সেকেন্ড এসে চলে যায়। এই রকম প্রাই দেখা যাচ্ছে। লোডসেডিং এবং ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার ফলে কেশবপুরের মানুষের জীবনে বিভিন্ন দুর্ভোগ দেখা দিচ্ছে।
কিছু উল্লেখযোগ্য দুর্ভোগ মধ্যে
১। বাড়তি বিদ্যুৎ বিল: বিদ্যুৎ সরবরাহের কমতির কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার থেকে বাড়তি বিদ্যুৎ বিল হচ্ছে।
২। অবাঞ্ছিত বিদ্যুৎ অফ: অবাঞ্ছিত বিদ্যুৎ অফের কারণে বাসা ও ব্যবসায়ী কাজের অসুবিধা হয়ে সাধারণ মানুষের মনে খোবের সৃষ্টি হচ্ছে।
৩। প্রযুক্তিগত সমস্যা: ঘন ঘন বিদ্যুৎ অফের ফলে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসে ক্ষতি হতে পারে এবং প্রযুক্তিগত সমস্যার জন্য অন্যান্য অসুবিধা হচ্ছে।
৪। কার্যক্ষমতার অপচয়: অবাঞ্ছিত বিদ্যুৎ অফের ফলে অন্যান্য কার্যক্ষমতা যেমন চিকিৎসা, শিক্ষা, ব্যবসা, এবং মানুষের দুর্ভোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে ।
গ্ৰামের দিকে লোডশেডিংয়ের আরো ভয়াবহ রূপ এই সমস্যা সমাধানের জন্য পল্লী বিদ্যুৎ সরবরাহের স্থিতিশীলতা এবং তথ্যপ্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ। প্রাই মিটার রিডিং এর সাথে ব্যাবহার কৃত বিদ্যুৎ বিলের মিল থাকছে না। প্রতিনিয়ত বেশি বিদ্যুৎ বিল দিতে হচ্ছে জন সাধারণের। দ্রুত সমাধান না হলে সাধারণ জনগণ তিব্র খোব প্রকাশ করতে পারে যে কোন সময়।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।