জিতলেই সি গ্রুপ থেকে প্রথম দল হিসেবে সুপার এইট নিশ্চিত হয়ে যাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। একই সঙ্গে এক রকম বিদায় ঘণ্টা বাজবে নিউজিল্যান্ডেরও। এমন ম্যাচে শুরুতে বোলিং করতে নেমে দারুণ শুরু পায় কিউইরা। পাওয়ারপ্লের আগেই পাওয়ার ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৫ ব্যাটারকে সাজঘরে ফেরায় দলটি। ৩০ রানে ৫ উইকেট নেই ক্যারিবীয়দের।
এমন ভয়াবহ বিপর্যয় থেকে দলকে টেনে তুলেন শেরফেন রাদারফোর্ড। ৩৯ বলে ৬৮ রানের ইনিংস খেলে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে দলকে ৯ উইকেটে ১৪৯ রানের লড়াকু ভিত পাইয়ে দেন তিনি।
এদিন টসে জিতে বোলিং করতে নেমে কিউইদের দারুণ শুরু এনে দেন দলটির পেসাররা। কিউই পেস তোপের মুখে পড়ে সুবিধা করতে পারেনি ক্যারিবীয় ব্যাটাররা। দলীয় ১ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর ২০ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় দলটি। পরের ১০ রান যোগ করতেই ফের ৩ উইকেট নেই ক্যারিবীয়দের। শঙ্কা ঝেঁকে বসেছে চ্যালেঞ্জিং পুঁজি দাঁড় করানো নিয়ে।
উইকেটে এসে হাল ধরেন রাদারফোর্ড। তাকে কিছুটা করে সঙ্গ দিয়েছেন আকিল হোসেন, আন্দ্রে রাসেল ও রোমারিও শেফার্ডরা। বাকিরা ইনিংস বড় করতে না পারলেও শেষ পর্যন্ত দলের হয়ে লড়াই চালিয়ে গেছেন রাদারফোর্ড। খেলেছেন ৩৯ বলে ৬৮ রানের দুর্দান্ত একটা ইনিংস। আর তাতেই ১৫০ রানের টার্গেট দাঁড়িয়েছে কিউইদের সামনে। এখন দায়িত্বটা বোলাররা নিতে পারলেই হয়।
কিউই বোলারদের মধ্যে ১৬ রান খরচায় ৩ উইকেট শিকার করেছেন ট্রেন্ট বোল্ট। দুটি করে উইকেট তুলেছেন টিম সাউদি ও লকি ফার্গুসন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।