কিউই বোলারদের তোপের মুখে ব্যাটসম্যানদের যাওয়ার আসার মিছিল চলছিল। একপর্যায়ে ৫৯ রানে ৬ উইকেট পড়ে যায় বাংলাদেশের। ধ্বংসস্তুপের মধ্যে দাঁড়িয়ে থেকে দলকে টেনে নিয়ে যাচ্ছিলেন আফিফ ও সাইফউদ্দিন। তাদের দৃঢ়তায় বিপর্যয় কাটিয়ে উঠে ভালোই লড়ে যাচ্ছিল বাংলাদেশ।
তবে ১৭ তম ওভারে ফার্গুসন এসে জুটি ভেঙে দিলেন। ততক্ষণে আফিফ-সাইফ জুটি ৬৩ রান যোগ করেন। আগের ৬ ব্যাটসম্যান মিলে যেখানে ৫৯ রানের বেশি করতে পারেননি সেখানে এই দুজনের জুটি ৬৩ রান যোগ করে।
ফার্গুসনের বলে বোল্ড হয়ে যাওয়ার আগে মিঠুন ৪৫ রান করেন। ৩৩ বলের ঝোড়ো ইনিংসে ৫ টি বাউন্ডারি ও একটি ছয়ের মার।
তার সারথি সাইফউদ্দিন এখনও লড়াইটা চালিয়ে যাচ্ছেন। ৩৪ বলে ৩৪ রানে ব্যাট করছেন এই অলরাউন্ডার। তিনটি বাউন্ডারি ও ১ ছয়ে ব্যাট করছেন তিনি।
আফিফের আউট হওয়ার পর নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে ক্রিজে আসা শরিফুল।বেশি দূর যেতে পারেননি। ১৮ তম ওভারে ৫ রানে বিদায় নেন তিনি।
নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ২১১ রান টপকাতে গিয়ে মাত্র ৫৯ রান তুলতেই ৬ উইকেট হারিয়ে বসে টাইগাররা। এরপর দলের হাল ধরেন আফিফ হোসেন ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।