আর্জেন্টাইন সাপোর্টারদের ধারণা ছিল হেসে-খেলেই লিওনেল মেসিরা সৌদি আরবকে হারাবে। তাদের শুরুটাও দারুণ ছিল।
কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর মাত্র ৫ মিনিটের ব্যবধানে ২ গোল খেয়ে ২-১ গোলে পিছিয়ে পড়ে আর্জেন্টিনা। মেসিদের এমন পিছিয়ে পড়া দেখে রীতিমতো হতাশ আর্জেন্টিনার সমর্থকরা।
খেলার মাত্র ১০ মিনিটে সৌদি আরবের ভুলে পেনাল্টি পেয়ে যায় আর্জেন্টিনা। পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে নেন লিওনেল মেসি।
এরপর প্রথমার্ধের শেষ বাঁশি বাজার আগপর্যন্ত ভাগ্য ফেবার করেনি আর্জেন্টিনার। প্রথমার্ধের শেষ ২৫ মিনিটে ৩টি গোল করে আর্জেন্টিনা। কিন্তু অফসাইডের কারণে সেই ৩টি গোলই বাতিল হয়। প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় মেসিরা।
কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের খেলা মাঠে গড়াতেই চমক দেখায় সৌদি আরব। মাত্র ৫ মিনিটের ব্যবধানে আর্জেন্টিনার জালে পরপর দুটি গোল করে সৌদি আরব।
খেলার ৪৮তম মিনিটে আর্জেন্টিনার জালে সালেহের গোল সমতায় ফেরে সৌদি আরব। এরপর ৫৩তম মিনিটে সেলিম আল দাওসারির গোলে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে যায় সৌদি আরব।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।