সাও পাওলোতে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ফুটবলসম্রাট পেলে। অ্যাকুউমেনিকা মেমোরিয়াল নেক্রোপোল কবরস্থানের ১৪ তলা ভবনের নবম তলায় সমাহিত করা হয় ফুটবলের মহানায়ককে।
এর আগে, মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ১০টা পর্যন্ত পেলের মরদেহ সান্তোসের মাঠ ভিলা বেলমিরো স্টেডিয়ামে রাখা হয়।
এরপর মেমোরিয়াল নেক্রাপোল অ্যাকিউমেনিকায় যাওয়ার পথে পেলের শতবর্ষী মা সেলেস্তে আরন্তেসের বাড়ির সামনে মরদেহ রাখা হয়। সেখানে সমর্থকরা কান্নায় ভেঙে পড়লে আবেগাপ্লুত পরিবেশ তৈরি হয়।
পেলের বাবা ডনডিনহো খেলোয়াড়ি জীবনে নয় নম্বর জার্সি পরতেন, এ কারণেই পেলের ইচ্ছায় তাকে নবম তলায় সমাহিত করা হয়। বিদায়বেলায় ফুটবলের এই মহানায়ককে লাখো ভক্ত শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানান।
মাত্র ১৭ বছর বয়সে ১৯৫৮ সালে ব্রাজিলকে উপহার দিয়েছেন প্রথম বিশ্বকাপ। এরপর ১৯৬২ ও ১৯৭০ তিনটি বিশ্বকাপ জয় করে অনন্য কীর্তি গড়া একমাত্র ফুটবলার পেলে।
ক্যারিয়ারে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে শুরু করে রিয়াল মাদ্রিদ বিখ্যাত সব ক্লাবেই প্রস্তাব পেয়েছেন। কিন্তু সর্বোচ্চ চূড়ায় থেকেও প্রিয় ক্লাব সান্তোস ছেড়ে কোথাও যাননি।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।