মোঃ এনামুল হক নড়াইল জেলা প্রতিনিধি: নড়াইল জেলাব্যাপী সাত দিনের লকডাউন কর্মসূচীর মধ্যে দিয়ে আজ লকডাউনের চর্তুথদিন। প্রশাসনের নির্দেশ যথাযথা পালন করেছে নড়াইলবাসী।
অনিয়ম করছে যারা তাদেরকে ভ্রাম্যমাণ আদালত বিচার করছে জরিমানার মাধ্যমে। কে সুখি কে দুখি বলার কোন সুযোগ নাই ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাছে।অধিকাংশ দোকানদারগন আছে যাদের দোকান বন্ধ করলে তাদের সংসার চলবে না।ভয়ভীতি হয়ে কিছু দোকানদার দোকান খোলে প্রশাসনের আড়ালে।তারপরও তাদেরকে ৫০০শত টাকার বেশি জরিমানা করা হয়।
সাধারন মানুষ দুঃখ ক্ষোভ প্রকাশ করে।প্রতিনিয়ত সকাল হতে ১২টা পর্যন্ত কাচাঁবাজারে শতশত লোক সমাগম হয়। এদিকে প্রতিনিয়ত বৃষ্টি হচ্ছে বৃষ্টির কারনে মানুষ ঘর থেকে বের হতে পারছে না।
বিশেষ করে দিঘলিয়া ইউনিয়নের লুটিয়া বাজারে লকডাউন মেনে চলছে দোকানপাট বন্ধ এবং জনসমাগম নেই বললে চলে।ভিডিওটিতে দেখা যায় প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছে লুটিয়া বাজারে আর মানুষের দেখা মেলে নাই। দলবেঁধে লোকজন বিভিন্ন জায়গাতে দেখা যায় লকডাউনের সময়।
সাতদিনের বেশি লকডাউন যদি পরর্বতীতে বৃদ্ধি করে তাহলে মানুষ ক্ষতিগ্রস্তের সম্ভাবনা বেশি।সাধারন মানুষের বা পথচারীদের জরিমানা করে করোনারভাইরাস প্রতিহৃত করা যায় না সাধারন মানুষের কষ্টের কথা।
লকডাউন আর বৃষ্টি দুইটা মিলে চরম দুর্দশার ভিতর মানুষ সময় পার করছে। বৃষ্টির ভিডিওচিত্র দেওয়া হলো।ভিডিওটি ধারন করলেন –এস কে আকাশ সর্বশেষ পরিস্থিতির বিষয়টি বিস্তারিত প্রকাশ করা হল।বিষয়টি বিবেচনা করে নড়াইল জেলার কর্মকর্তাদের বিবেক বিবেচনার জন্য অনুরোধ করছেন আপামর জনসাধারন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।