লালন শাহ হলের ডাইনিংয়ের কর্তৃত্ব নিয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা অধ্যাপক সেলিম হোসেনক মানসিকভাবে চাপ দিতো। মূলত মানসিক পীড়নেই তার মৃত্যু হয়েছে। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সেলিম হোসেনের মৃত্যুর ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্টে এমনটা উল্লেখ করে নয়টি সুপারিশ করা হয়েছে।
সুপারিশের ভিত্তিতে শোকজ করা ৪৪ ছাত্রকে সোমবারের (৩ জানুয়ারি) মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে। মঙ্গলবার ছাত্র শৃঙ্খলার সভায় এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার কথা শৃঙ্খলা কমিটির।
তদন্ত কমিটি প্রধান অধ্যাপক মহিউদ্দিন আহমাদ জানান, প্রচণ্ড রকমের মানসিক চাপে ছিলেন ডক্টর সেলিম। গত ৩০ নভেম্বর অফিস কক্ষে এক সাথে এতো ছাত্রের মানসিক নিপীড়ন সহ্য করতে পারেননি তিনি। তদন্ত কমিটি প্রধান অধ্যাপক মহিউদ্দিন আহমাদ জানিয়েছেন, বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে তদন্ত প্রতিবেদনে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।