এ বিষয়ে মুসা হাসেমী বলেন, ‘আমার ইচ্ছে ছিল ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা ‘বাংলা চ্যানেল’ জয় করে জাতির সামনে তুলে ধরার। সেই চেষ্টা সফল হয়েছে বলে আমি মনে করি। এটা আমাদের ইবির অর্জন, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর অর্জন। আগামীতে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা চ্যানেল সুইমিং এ অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাবে বলে আমি মনে করি।’
জানা গেছে, ‘১৮তম বাংলা চ্যানেল সুইমিং’ প্রতিযোগিতায় মুসার স্পন্সর হিসেবে রয়েছে আল-ফিকহ এন্ড লিগ্যাল স্টাডিজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশন, হক ল’ একাডেমি, ইবির লালন শাহ হল এবং তা’দিলুল উম্মাহ একাডেমি। ‘ষড়জ অ্যাডভেঞ্চার’ ও ‘এক্সট্রিম বাংলা’র আয়োজনে এবারের আসরে দেশ-বিদেশের ৪৩ জন সাঁতারু অংশ নেয়।
উল্লেখ্য, এর আগে মুসা হাসেমী রাজশাহীতে ২০ কিলোমিটার পদ্মা নদীতে সুইমিং করেছেন। এছাড়া ক্যাম্পাসে সুইমিং বা সাঁতার কাটার জন্য পর্যাপ্ত সুবিধা না থাকায় ক্যাম্পাস থেকে ৩.৫ কিলোমিটার দূরে ঝিনাইদহ জেলার হরিনাকুন্ডু উপজেলার পিয়ারপুর কুমার নদে নিয়মিত অনুশীলন করছেন।
এছাড়াও তিনি মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগকারী শহীদদের উদ্দ্যেশ্যে ক্যাম্পাস-কুষ্টিয়া ২২ কিলোমিটার রান, খুলনা হাফ ম্যারাথন, রাজশাহী হাফ ম্যারাথন, সিরাজগঞ্জ হাফ ম্যারাথন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন। বর্তমানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রোভার স্কাউট ইউনিট কাউন্সিল সভাপতি হিসেবে দায়িত্বরত রয়েছেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।